বিজ্ঞাপন

ভাসমান বাজারে এ বার মা দুগ্গার আগমণ চেতলা আলাপীর হাত ধরে

ভাসমান বাজারে এ বার মা দুগ্গার আগমণ, দুর্গোৎসবে এটাই চমক চেতলা আলাপী ক্লাবের। সম্পাদক অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, পুজো এ বার ৫৪ বছরে পদার্পণ করল।
বিজ্ঞাপন

ভাসমান বাজারে এ বার মা দুগ্গার আগমণ

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: ভাসমান বাজারে এ বার মা দুগ্গার আগমণ, দুর্গোৎসবে এটাই চমক চেতলা আলাপী ক্লাবের। নেতাজি ইন্ডোরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রিমোটের বোতাম টিপে চ‌লতি বছরের ২৪ জানুয়ারি দক্ষিণ কলকাতার পাটুলিতে একটি ভাসমান বাজারের উদ্বোধন করেছিলেন। শুধু কলকাতা বা রাজ্য নয়, গোটা দেশের মধ্যে ওটাই প্রথম ভাসমান বাজার

পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের পরিকল্পনাতেই তৈরি হয়েছে ওই বাজার। শুধু বাজার করতে নয়, বাইরে থেকে প্রচুর মানুষ ওই ভাসমান বাজার দেখতেও আসেন। জলের উপরে কাঠের শালবোল্লা, তার উপরে পাটা দিয়ে তৈরি পথ। ক্রেতা থাকেন পাটাতনে আর মালপত্র-সহ বিক্রেতারা নৌকোর উপরে।

কিন্তু যারা ওই ভাসমান বাজার দেখেননি এখনও তাঁদের জন্য হাত বাড়িয়ে দিয়েছে চেতলা আলাপী ক্লাব। প্রতি বছরই তারা দুর্গাপুজোর মণ্ডপকে নানা থিমে ফুটিয়ে তোলেন। এ বার তাদের আকর্ষণ, ভাসমান বাজার।

মোহনবাগানে সনি নর্ডি

পুজোর থিম বানিয়েছেন ক্লাবের সম্পাদক অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে রাজ্যের মানুষের সার্বিক উন্নয়নে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে নানা ধরনের প্রকল্পের কাজ হচ্ছে। আমরা সেই সব সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পকে আমাদের দুর্গাপুজোর থিমে প্রতি বছর কোনও না কোনও ভাবে ব্যবহার করি। এ বার তাই ভাসমান বাজার।’’

পুজো কমিটির সদস্যদের দাবি, তাঁদের মণ্ডপের ভাসমান বাজারে নৌকোয় পাটুলির আসল বাজারের মতো চেহারা দেওয়া হচ্ছে। সেখানেও ক্রেতা-বিক্রেতার বিষয়টি মডেলের মাধ্যমে রাখা হচ্ছে। লক্ষ্মী-সরস্বতী-কার্তিক-গণেশের পাশপাশি মা দুগ্গাও থাকবেন একটি নৌকায়। এক সদস্যের কথায়, ‘‘আমাদের জায়গার অভাব ছিল। তা সত্ত্বেও প্রায় তিন মাসের কঠোর পরিশ্রমে গোটা বিষয়টি ভীষণ ভাল ভাবে দাঁড় করানো গিয়েছে।’’

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে রাজ্যের মানুষের সার্বিক উন্নয়নে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে নানা ধরনের প্রকল্পের কাজ হচ্ছে। আমরা সেই সব সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পকে আমাদের দুর্গাপুজোর থিমে প্রতি বছর কোনও না কোনও ভাবে ব্যবহার করি। এ বার তাই ভাসমান বাজার।
অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়

গত ১৫ জুলাই এই আয়োজনের খুঁটিপুজো হয়। রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম চেতলা আলাপীর খুঁটিপুজো অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। ক্লাবের সভাপতি শ্যামা ভট্টাচার্য এবং সম্পাদক অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তাঁদের পুজো এ বার ৫৪ বছরে পদার্পণ করল।

আমাদের জায়গার অভাব ছিল। তা সত্ত্বেও প্রায় তিন মাসের কঠোর পরিশ্রমে গোটা বিষয়টি ভীষণ ভাল ভাবে দাঁড় করানো গিয়েছে।
ক্লাব সদস্য, চেতলা আলাপী

0
0

This post was last modified on October 12, 2018 1:24 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন