বিজ্ঞাপন

ভবানীপুরের উপনির্বাচনের প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী এদিন গেলেন জৈন মন্দিরে

ভবানীপুরের উপনির্বাচনের প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও ফাঁক রাখছেন না। বাকি মাত্র আর কয়েকটা দিন। ৩০ সেপ্টেম্বর ভোট ভবানীপুরে।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো: ভবানীপুরের উপনির্বাচনের প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও ফাঁক রাখছেন না। বাকি মাত্র আর কয়েকটা দিন। ৩০ সেপ্টেম্বর ভোট ভবানীপুরে। তার আগে জোড় কদমে চলছে প্রচারপর্ব। বৃহস্পতিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গেলেন জৈন মন্দিরে। সেখানে পুজো দেওয়ার পাশাপাশি জৈন গুরু ও সেই সম্প্রদায়ের মানুষদের সঙ্গে সাক্ষাৎও করেন তিনি। কথা বলেন, মতের আদান-প্রদানও করেন। এর পর তিনি দলে যান চক্রবেড়িয়ার একটি সভায় যোগ দিতে। সেই প্রচার মঞ্চ থেকেও তিনি বিজেপিকে নতুন করে বার্তা দিয়ে রাখলেন। তিনি বলেন, ‘‘ভ-য়ে ভবানীপুর ভয়ে ভারতবর্ষ। এই ভবানীপুর থেকে ভারতবর্ষ শুরু। ভবানীপুর থেকে বাংলা মুখ্যমন্ত্রী পাবে। ভবানীপুর থেকেই ভারতবর্ষ দেখবে।’’

বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে দীর্ঘদিনের জেতা কেন্দ্র ছেড়ে দিয়ে লড়েছিলেন। তবে সামান্য ভোটেই সেখানে হারতে হয় তাঁকে। তার পরও মুখ্যমন্ত্রীর পদেই বসেছিলেন তিনি। তবে না জিতে মন্ত্রী হওয়া যায় না। ৬ মাসের মধ্যে জিতে আসতে হয়ে। সেই লক্ষ্যেই ভবানীপুর থেকে আবার লড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এদিন সেই নন্দীগ্রামে হারার প্রসঙ্গও টেনে আনেন তিনি। তিনি বলেন, ‘‘নন্দীগ্রামে আমাকে কী ভাবে আমাকে ভোটে হারানো হয়েছিল আপনারা জানেন। মনোনয়নের দিন পা ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। ঠিক মতো ভোট হলে ওরা ৩০-এর বেশি আসন পেত না।’’

ভবানীপুরের উপনির্বাচনের প্রচারে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, ৩০ সেপ্টেম্বর যাই পরিস্থিতি হোক না কেন ভোট দিতে যাক সবাই। সেকারণে ওই দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি এও জানিয়েছেন, এই দলে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার লোকের অভাব নেই। তবে মানুষ যদি তাঁকে চান তাহলে যেন ভোট দেন। এদিন মমতার সঙ্গে ছিলেন সুব্রত বক্সি, দেবাশিস কুমাররা। শুনুন সভা থেকে কী কী বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়—

অন্য দিকে কেন শুধু ভবানীপুরেই উপনির্বাচন? এই প্রশ্ন তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক ব্যক্তি। মামলাকারীর প্রশ্ন ছিল শুধু ভবানীপুরেই উপনির্বাচন চেয়ে কেন চিঠি দিলেন মুখ্যসচিব এবং কে মুখ্যমন্ত্রী হবেন তা কি মুখ্যসচিব ঠিক করবেন? সঙ্গে সেই মামলার দ্রুত শুনানির আবেদনও জানান তিনি। যদিও সেই আর্জি সেই সময় খারিজ করে দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজেশ বিন্দল। এদিন তার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেখানে নির্বাচন কমিশনকে হলফনামা পেশের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবারও এই মামলার শুনানি রয়েছে।

প্রতিদিন নজর রাখুন জাস্ট দুনিয়ার খবরে

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

This post was last modified on September 24, 2021 2:40 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন