বিজ্ঞাপন

হাওড়ার হরিজন বস্তিতে মমতা, চারশো পরিবারের জন্য দু’টি শৌচাগার!

হাওড়ার হরিজন বস্তিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখে চমকেই উঠেছিলেন সকলে। এর পর হাওড়ার প্রশাসনিক সভায় ওই বস্তির পরিস্থিতি নিয়ে তিনি অনেককেই ভর্ৎসনা করেন।
বিজ্ঞাপন

হাওড়ার হরিজন বস্তিতে মমতা

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: হাওড়ার হরিজন বস্তিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখে চমকেই উঠেছিলেন সকলে। এমনকি ওখানকার বাসিন্দারাও। এর পর হাওড়ার প্রশাসনিক সভায় ওই বস্তির পরিস্থিতি নিয়ে তিনি অনেককেই ভর্ৎসনা করেন।

সোমবার দুপুরে হাওড়ার প্রশাসনিক সভায় যোগ দিতে শরৎ সদনে যাচ্ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আচমকাই তাঁর কনভয় থেমে যায় ফোরশোর রোডের পাশের হরিজন বস্তিতে। ৪০-৫০টি ঘরে শ’পাঁচেক মানুষের বসবাস ওখানে।

সেখানেই আড়াই ফুট চওড়া গলি দিয়ে ঘিঞ্জি বস্তিতে ঢুকে পড়েন মমতা। হাওড়ার হরিজন বস্তিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাসিন্দারা জানান, তাঁরা অনেকেই রেশন কার্ড পাননি। শুধু তাই নয়, বস্তির ভিতরে আবর্জনায় বুজে যাওয়া একটি মাত্র নিকাশি নালা। রাস্তাও ভাঙাচোরা। এর পরেই মুখ্যমন্ত্রী জানতে পারেন, ওই বস্তিতে মাত্র দু’টি শৌচাগার। অপরিচ্ছন্ন সেই শৌচাগার দেখে মুখ্যমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হন।

বাংলার আরও খবর পড়তে ক্লিক করুন এখানে

এর পর মুখ্যমন্ত্রী শরৎ সদনের বৈঠকে ঢুকে হাওড়ার পুর কমিশনার বিজিন কৃষ্ণের কাছে জানতে চান, ওই এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা কেন? বৈঠকে তিনি জানতে চান, গত বৈঠকে নিকাশি নিয়ে পরিকল্পনা করার কথা বললেও কেন তা ফলপ্রসূ হয়নি? এর পরেই হাওড়ার হরিজন বস্তিতে কেন ৪০০ বাসিন্দার জন্য মাত্র দু’টি শৌচাগার, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে‌ন তিনি।

পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের কাছে জানতে চান, ওই বস্তিতে সাত-আটটি শৌচাগার থাকা দরকার। যখন সুযোগ আছে, কেন করা হবে না? এর পরে ওই বস্তির উন্নয়ন নিয়ে স্থানীয় বিধায়ক অরূপ রায়কেও মুখ্যমন্ত্রী ভর্ৎসনা করেন।

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

This post was last modified on August 21, 2019 1:14 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন