বিজ্ঞাপন

সল্টলেক স্টেডিয়াম এবার কোভিড হাসপাতাল, থাকছে না আইসিইউ

সল্টলেক স্টেডিয়াম এবার কোভিড হাসপাতাল। কোভিডের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে আইপিএল। যা পরিস্থিতি তাতে নতুন করে কোনও টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো: সল্টলেক স্টেডিয়াম এবার কোভিড হাসপাতাল। কোভিডের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে আইপিএল। আপাতত যা পরিস্থিতি তার মধ্যে নতুন করে কোনও টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই দেশে বা রাজ্যে। তার মধ্যে রাজ্যের কোভিড পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হচ্ছে। ইতিমধ্যেই অক্সিজেনের সঙ্কটের কারণে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ রোগী ভর্তি নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে ঘোষণা করে। অন্য কোনও হাসপাতালে নেই বেড। বেড, অক্সিজেনের জন্য গোটা দেশ হাহাকার করছে। যার প্রভাব দেখা দিতে শুরু করেছে বাংলায়ও। এই অবস্থায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য রাজ্যের এমন কিছু জায়গাকে কাজে লাগানো হচ্ছে যা আপাতত পড়ে রয়েছে।

তার মধ্যে সব থেকে বড় হল স্টেডিয়ামগুলো। সেখানে প্রচুর জায়গা যেমন রয়েছে তেমনই রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পরিকাঠামোও। প্রথম ঢেউয়ের সময় স্টেডিয়ামকে কোভিড হাসপাতাল করা দারুণভাবে কাজে লেগেছিল। এবারও তাই সে পথেই হাঁটছে রাজ্য সরকার। এবার সেই তালিকায় যুক্ত করা হল সল্টলেক স্টেডিয়ামে। আমরি হাসপাতালে সহায়তায় কেন্দ্র সরকার এখানে ২০০-র বেশি বেডের ব্যবস্থা করছে।

২২৩টি বেড রয়েছে এখানে তার মধ্যে জেনারেল বেড রয়েছে ২১০টি। থাকবে অক্সিজেনের ব্যবস্থা তবে আইসিইউ থাকছে না এখানে আপাতত। সে কারণে বেশি অসুস্থ যাঁদের আইসিইউ দরকার তাঁরা এখানে কোনও সাহায্য পাবেন না। এর আগে  যাদবপুর স্টেডিয়ামকে ২০০ বেডের হাসপাতালে রূপান্তরিত করা হয়েছে। সেখানে সরকারের সঙ্গে হাত লাগিয়েছে মেডিকা।

সেফ হোমের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে আরও। ইডেন গার্ডেনকে  পুলিশ কর্মীদের জন্য ছাড়া হয়েছিল প্রথম ঢেউয়ের সময়ই। এখনও তা সেভাবেই ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজ্যে করোনাকে রুখতে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই নেমে পড়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারের প্রথম কাজ হিসেবে ওটাকেই নেওয়া হয়েছে। যে কারণে জয়ের কোনও উৎসব হয়নি। শপথগ্রহন অনুষ্ঠানও ছিল সাদা-মাঠা। সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিংয়ের জন্য আপাতত ১৫ দিনের জন্য বন্ধ করা হয়েছে লোকাল ট্রেন। রাস্তায় বাস নেই। অটোয় যাত্রী নেই। পুরোপুরি লকডাউন ঘোষণা না হলেও রাজ্য জুড়ে লকডাউনেরই চেহারা।

যদিও তৃতীয় ঢেউ নিয়ে আরও সংশয় প্রকাশ করেছে কেন্দ্র, যা আরও ভয়ঙ্কর। তার জন্য পুরো লকডাউন দরকার দেশে। রাজ্যগুলো  তাদের মতো করে লকডাউন করছে। তবে কেন্দ্র সরকার ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে হতে পারে সম্পূর্ণ লকডাউনও। এই অবস্থায় করোনা আটকাতে আর কোনও রাস্তা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।

(প্রতিদিন নজর রাখুন জাস্ট দুনিয়ার খবরে)

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন