বিজ্ঞাপন

নচিকেতার গলায় মোহনবাগানের গান, শোনা যাবে ডার্বির মাঠেই

নচিকেতার গলায় মোহনবাগানের গান শোনা যাবে পরের ডার্বিতেই। তাঁর গানে বড় হয়েছে ন’য়ের দশকের ছেলে-মেয়েরা। তাঁরা আজও বাঁচে সেই গানেই।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো: নচিকেতার গলায় মোহনবাগানের গান শোনা যাবে পরের ডার্বিতেই। তাঁর গানে বড় হয়েছে ন’য়ের দশকের ছেলে-মেয়েরা। তাঁরা আজও বাঁচে সেই গানেই। সে নীলাঞ্জনা হোক বা অনির্বাণ। নচিকেতা বাঁচেন সেই সময়ের মানুষদের মধ্যে অনেকটা। তখন কখনও খেলা নিয়ে গান গাইতে শোনা যায়নি নচিকেতাকে। বরং রক্ত গরম করা গানে মাতিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। আজও মঞ্চে উঠলে সেই গানের আবেদন যায় তাঁর কাছে। এ বার তিনি গান বেধেছেন মোহনবাগানের জন্য।

না, ঠিক তিনি বাধেননি। বরং এ-ফাইভ বাংলা ব্যান্ডের সঙ্গে গলা দিয়েছেন নচিকেতা এই মোহনবাগানের গানে। তাঁর সঙ্গে গলা মেলাতে শোনা যাবে ওই ব্যান্ডের ছেলে-মেয়েদেরও। জমিয়ে চলছে প্রস্তুতি। রেকর্ডিং হয়ে যাবে ডার্বির আগেই। আগামী ২৭ জানুয়ারি আই লিগের ফিরতি ডার্বি। সেই ডার্বির আয়োজক মোহনবাগান। সেখানে যে স্টেডিয়াম জুড়ে এই গানই বাজবে সেটাই স্বাভাবিক।

নচিকেতা ধরলেন, ‘‘আবেগ যখন জমছে বুকে’’, কোরাসে বাকিরা গেয়ে উঠলেন, ‘‘ হৃদয় জুড়ে বাড়ছে আগুন,’’ নচিকেতা আবার গলা মেলালেন, ‘‘ইতিহাসের সোনার জলে/শিরায় শিরায় সবুজ-মেরুন।’’ এই গানও যে খুব দ্রুত মোহনবাগানের শিরায় শিরায় পৌঁছে যাবে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। আর সেই যাত্রা হয়তো শুরু হয়ে যাবে ডার্বির মঞ্চ থেকেই।

রণবীর-আলিয়া এ বার একসঙ্গে সিনেমার পর্দায়

নচিকেতা চিরকালই ফুটবলপ্রেমী। কিন্তু মোহনবাগানের গান গেয়ে তিনি জানিয়ে দিলেন তিনি কোনও ক্লাব নয় ভাল ফুটবলের সমর্থক। অন্য কেউ অন্য কোনও ক্লাবের গান গাইতে বললেও তিনি গাইবেন। বলেই আবার গানে মেতে উঠলেন। গান লিখেছেন নচিকেতা ও সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়।

আগামী ২৭ জানুয়ারি আই লিগের ফিরতি ডার্বি। তার জন্য শুরু গিয়েছে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগানের প্রহর গোনা। তার মধ্যেই এই গান বাড়তি উৎসাহ জোগাবে বাগান সমর্থকদের। এই গানের রেকর্ডিং হাতে আসতে আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা।

+1
0

This post was last modified on January 3, 2019 1:07 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন