বিজ্ঞাপন

অজানা জ্বরে আক্রান্ত কলকাতা, মিল পাওয়া যাচ্ছে ডেঙ্গুর সঙ্গে

অজানা জ্বরে আক্রান্ত কলকাতা ।সময়টা মোটেও ভাল নয়। কখন প্রবল গরম আবার কখনও বৃষ্টি। পরিবর্তন হচ্ছ আবহাওয়ার। আর তার মধ্যেই বাড়ছে অজানা জ্বরের প্রকোপ।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো:  অজানা জ্বরে আক্রান্ত কলকাতা । সময়টা মোটেও ভাল নয়। কখন প্রবল গরম আবার কখনও বৃষ্টি। পরিবর্তন হচ্ছ আবহাওয়ার। আর তার মধ্যেই বাড়ছে অজানা জ্বরের প্রকোপ। ঠিক এই সময়েই সাধারণত ডেঙ্গু হয়ে থাকে। প্রথমে ডেঙ্গু মনে করা হলেও পরে জানা যায় এটা ডেঙ্গুর জ্বর নয়। যদিও লক্ষ্মণ সবই এক। জুলাই থেকেই বিভিন্ন হাসপাতালে আসতে শুরু করেছে এরকম রোগী। বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতালে ইতিমধ্যেই রোগীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ডজনের উপর। যেখানে এমন কিছু ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে যা নতুন। যা আগে থেকে ধারা পড়ছে না।

ডাক্তাররা জানাচ্ছেন, প্রতিবছর এমনটা হলেও এ বছর যেন অনেকটাই বেশি। এই অজানা জ্বরে, দেখা যাচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বেড়ে যাচ্ছে। গাঁটে ব্যাথা। চোখ লাল হয়ে যাওয়া। সুস্থ হতে লেগে যাচ্ছে কম করে এক সপ্তাহ। সব হাসপাতালেই এএই মুহূর্তে অজানা জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আর এই জ্বর তাদের উপর থাবা বসাচ্ছে যাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। সঙ্গে বাচ্চা ও বয়স্করাও এর শিকার হচ্ছে।

অজানা এই জ্বরের লক্ষ্মণ                        যাদের হতে পারে

১) প্রবল তাপমাত্রা                                            ১) বাচ্চা

২) গা-হাত-পা ব্যাথা                                         ২) বয়স্ক

                                       ৩) খিঁচুনি                                                          ৩) যাঁদের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম

ডাক্তাররা এই জ্বরের ভয়ঙ্কর দিকও দেখিয়েছেন। যা থেকে মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন। ‘সেপটিক মায়োকারডিটিস’ যা থেকে ব্লাড স্ট্রিমে সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। যার ফলে হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্ক কাজ করা বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু সঠিক সময়ে ধরা পড়লে আর সঠিক চিকিৎসা হলে এই সব কিছুকেই আটকানো সম্ভব। সাধারণত, জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে নিজেরাই ডাক্তারি করে থাকে সবাই। সেটাই সব থেকে ভুল।

শিশুদের আচরণগত সমস্যা ও তার জন্য যে হোমিওপ্যাথিক

গত মাসে এমন কিছু জ্বরের নজির পেয়েছেন ডাক্তাররা যেটা টাইফয়েড, ডেঙ্গু বা ম্যালেরিয়া নয়। এখনও অজানা জ্বর হিসেবেই চিহ্নিত করা গিয়েছে সেই জ্বরকে। বিশেষ করে স্কুলে যাওয়া বাচ্চাদের মধ্যে এই জ্বরের প্রকোপ বেশি দেখা গিয়েছে। সঙ্গেএ ডায়রিয়াও হতে পারে বলে ডাক্তারদের আশঙ্কা। ৪-৫ দিন ধরে থাকা এই জ্বরের সঙ্গে খিচুনিও হতে পারে। যেটা ভয়ঙ্কর আকাড় নিতে পারে। তাই ডাক্তারদের অনুরোধ জ্বর হলে বাড়িতে চিকিৎসা না করে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার।

0
0

This post was last modified on August 12, 2018 4:53 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন