জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: তামিলনাড়ুর ঘটনা। যা শুনলে শিউরে উঠবে যে কেউ। এমনটা যে বাস্তব জীবনেও ঘটতে পারে তা দেখাল তামিলনাড়ুর পুদুকোট্টাইয়ের এই বাসিন্দা। মায়ের সঙ্গে সম্পত্তি নিয়ে অশান্তি চলতই। সেটা নিত্ত-নৈমিত্তিক ঘটনাই ছিল এই পরিবারের। প্রতিবেশিরাও তা জানেন। কিন্তু সেই ঝগড়া যে এই পর্যায়ে যেতে পারে তা কেউ স্বপ্নও ভাবেননি।
৩০ বছর বয়সের আনন্দের সঙ্গে অশান্তি তখন চরমে উঠেছিল। সেই সময়ই কোনও ধারালো অস্ত্র দিয়ে মা রানীর গলা কেটে দেয় সে। এখানেই থামেনি। পুলিশের কাছে গিয়ে আত্মসমর্পণও করেছে সেই ব্যাক্তি। কিন্তু চমকটা ছিল অন্য জায়গায়। যা দেখে স্তম্ভিত পুলিশও। আনন্দ বাড়ি থেকে তাঁর মায়ের সেই কাটা মাথা নিয়ে পৌঁছয় কারামবাকুদি থানায়। এবং মায়ের খুনের জন্য আত্মসমর্পণ করে। তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কৃষকরা এ দেশে না খেতে পেয়ে মরছেন, আর প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বলছেন, যোগা করুন
পুলিশ জানিয়েছে, ১০ বছর আগে স্বামীকে খুনের দায়ে গ্রেফতার করা হয়েছিল মৃত রানীকে। যদিও প্রমাণের অভাবে তাঁকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ। এবার সন্তানের হাতেই খুন হতে হল তাঁকে।