বিজ্ঞাপন

এনকাউন্টারে তাঁকে মেরে ফেলা হবে বলে আশঙ্কায় জিগ্নেশ

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

একটা হোয়াটসঅ্যাপ গ্ৰুপ আর কিছু কথপোকথন। তা থেকেই দানা বাঁধতে শুরু ক‍রেছে সন্দেহ। যা জটিল রূপ নিয়েছে একটা ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যাওয়ার পর।
কয়েকদিন আগের কথা। ‘এডিআর পুলিশ অ্যান্ড মিডিয়া’ নামে একটি হোয়াট্‌সঅ্যাপ গ্রুপ রয়েছে। ওই গ্রুপে গুজরাত পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা-সহ সংবাদমাধ্যমের অনেকেই রয়েছেন। সেখানেই দু’টি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, একদল পুলিশ কর্মী এক জনকে ভয়ঙ্কর মারছে। মনে করা হচ্ছে যাঁকে মারা হচ্ছিল তিনি কোনও রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব। অন্য একটি ভিডিওয় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলছেন, তাঁর পুলিশ কী ভাবে এনকাউন্টার করে। এর পর অমদাবাদের ডেপুটি এসপি (গ্রামীণ) আরবি দেবধা সেই গ্ৰুপে লেখেন, ‘‘যাঁরা পুলিশের বাপ হওয়ার চেষ্টা করবে, তাদের ‘ঘুঁটি’ বলবে এবং যাঁরা পুলিশের ভিডিও তুলবে… মনে রাখবেন, আপনাদের মতো মানুষের সঙ্গে পুলিশ এমনটাই করবে। হিসাব বুঝে নেওয়া হবে।’’ তার নিচে লেখা, গুজরাত পুলিশ’। আর এই পুরো কথপোকথন আর ভিডিওই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
জিগ্নেশের দাবি পুরোটিই তাঁকে উদ্দেশ্য করে। কারণ গুজরাত পুলিশের সঙ্গে তাঁর ঝমেলা হয়েছিল। সেই বচসার সময় জিগ্নেশ পাল্টা বলেছিলেন, গুজরাট কারও বাবার সম্পত্তি নয়। সেই বচসার ভিডিও সেই সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।
এ বার জিগ্নেশ পুলিশের সেই হোয়াটসঅ্যাপ বক্তব্যের কথা জানিয়ে টুইট ক‍রেন। সেখিনে তিনি লেখেন, ‘‘জিগ্নেশ মেবাণীর এনকাউন্টার? দেখুন, দুই পুলিশ কর্তা কী ভাবে আমাকে এনকাউন্টারে মেরে ফেলা হবে তা নিয়ে হোয়াট্‌সঅ্যাপ গ্রুপে আলোচনা করেছেন। বিশ্বাস করতে পারেন?’’
আরবি দেবধা জানিয়েছেন, এর সঙ্গে কারও যোগ নেই। অন্য একটি গ্রুপে তিনি ওই ভিডিও পেয়েছিলেন। ভাল লেগেছে বলে এই গ্ৰুপে শেয়ার করেছিলেন। জিগ্নেশ অবশ্য এই বিষয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজিকে জানাবেন বলেও জানিয়েছেন।

0
0

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন