বিজ্ঞাপন

মক্কা বিস্ফোরণ মামলার রায় দিয়েই পদত্যাগ করলেন বিচারপতি

বিজ্ঞাপন

মক্কা বিস্ফোরণ মামলার রায় ঘোষণা।

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: সবাইকে মুক্ত করে নিজেই সরে দাঁড়ালেন তিনি। তিনি মক্কা বিস্ফোরণ মামলার বিচারক। রায় দেওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যেই নিজের ইস্তফা দিয়ে দিলেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার বিচারক রবীন্দ্র রেড্ডি। গত ১১ বছর ধরে চলা মামলার শেষ পর্যন্ত নিষ্পত্তি হল ঠিকই, কিন্তু তার পিছনে থেকে গেল অনেক প্রশ্ন। রবীন্দ্র রেড্ডির ইস্তফা প্রশ্নের সংখ্যা আরও বাড়াল

যদিও তাঁর ইস্তফা পত্রে লেখা রয়েছে ব্যক্তিগত কারণেই তিনি সরে দাঁড়ালেন। মেট্রোপলিটন সেশন জাজের কাছে তিনি তাঁর ইস্তফা জমা দেন। তিনি ইস্তফা দিয়ে জানিয়েছেন, এই রায়ের সঙ্গে তাঁর ইস্তফার কোনও যোগাযোগ নেই।

এই মামলার ২০০জন সাক্ষী ও ৪০০ তথ্য আদালতকে দেওয়া হয়েছিল। প্রাক্তন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সদস্য স্বামী অসীমানন্দ ছিলেন এই হামলা মূল সন্দেহভাজন। যাঁকে নির্দোষ ঘোষণা করে দিয়েছে আদালত। স্বামী অসীমানন্দ আরও তিনটি আতঙ্কবাদী হামলার সঙ্গে যু্‌ক্ত। সন্দেহভাজনের তালিকায় ছিলেন ১০ জন। তাঁদের মধ্যে আরও এক আরএসএস সদস্য সুনীল জোশী পরবর্তী সময়ে খুন হয়ে যান।

২০০৭ এর এক শুক্রবার নমাজ পড়ার ভিড় ছিল ঐতিহাসিত এই মসজিদে। সেই সময় সেখানে বিস্ফোরণ ন’জনের মৃত্যু হয়। আহত হন ৫০ জন। সেই ঘটনার পেড়িয়ে গিয়েছে ১১ বছর। শেষ পর্যন্ত রায় এল, কিন্তু কোনও দোষী পাওয়া গেল না। রেড্ডি সোমবার তাঁর রায়ে জানান, যে পাঁচ জনকে দোষী ধরে এই মামলা এতদিন চলছিল তাঁদের বিরুদ্ধে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি কোনও তথ্য-প্রমাণ পায়নি।

পঞ্চায়েত ভোটের দিন নিয়ে সংশয় থেকেই গেল

এই মামলার ২০০জন সাক্ষী ও ৪০০ তথ্য আদালতকে দেওয়া হয়েছিল। প্রাক্তন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সদস্য স্বামী অসীমানন্দ ছিলেন এই হামলা মূল সন্দেহভাজন। যাঁকে নির্দোষ ঘোষণা করে দিয়েছে আদালত। স্বামী অসীমানন্দ আরও তিনটি আতঙ্কবাদী হামলার সঙ্গে যু্‌ক্ত। সন্দেহভাজনের তালিকায় ছিলেন ১০ জন। তাঁদের মধ্যে আরও এক আরএসএস সদস্য সুনীল জোশী পরবর্তী সময়ে খুন হয়ে যান।

এই মামলা চলাকালীন ২০১০ এ কংগ্রেসের পি চিদম্বরম এটিকে ‘স্যাফরন টেরর’ অর্থাৎ গেরুয়া সন্ত্রাস আখ্যা দিয়েছিলেন। এ দিনের রায়ের পর বিজেপি সেই কথা টেনে এনে বলে, ‘প্রমাণ হয়ে গেল এখানে কোনও স্যাফরন টেরর ছিল না।’ কিন্তু কংগ্রেসের তরফে জানানো হয়, সভাপতি রাহুল গান্ধী বা পার্টির কোনও নেতা ‘স্যাফরন টেরর’ শব্দটি বলেননি।

0
0

This post was last modified on April 17, 2018 10:13 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন