বিজ্ঞাপন

পশ্চিমবঙ্গে ঢুকতে চাই কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট, দিল্লিতেও একই নির্দেশ

পশ্চিমবঙ্গে ঢুকতে চাই কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট, দিল্লিতেও একই নির্দেশিকা জারি হয়েছে। তবে বাংলার ক্ষেত্রে চার রাজ্য থেকে এলে ওই রিপোর্ট লাগবে।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে ঢুকতে চাই কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট, দিল্লিতেও একই নির্দেশিকা জারি হয়েছে। তবে বাংলার ক্ষেত্রে চার রাজ্য থেকে এলে ওই রিপোর্ট লাগবে। আর দিল্লির ক্ষেত্রে রাজ্যের সংখ্যা পাঁচ।

ক্রমশ বদলে যাচ্ছে করোনাভাইরাসের চরিত্রিক বৈশিষ্ট্য। ভাইরাসের জিনের সিকোয়েন্স করে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে নতুন স্ট্রেন। তবে সেই স্ট্রেনই দেশে (বিশেষ করে মহারাষ্ট্র, কেরল বা পঞ্জাবে) নতুন করে করোনা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য দায়ী, এখনই এমনটা মনে করছে না কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। তারই মধ্যে দিল্লির অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার ঘোষণা করেছে মহারাষ্ট্র, কেরল, কর্নাটক, ছত্তীসগঢ় এবং পঞ্জাব থেকে রাজধানীতে ঢুকতে গেলে দেখাতে হবে করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট। একই রকম ভাবে বুধবার রাতে নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য। পশ্চিমবঙ্গে ঢুকতে চাই কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট, ওই নির্দেশিকায় সেটাই বলা হয়েছে। তবে বাংলার ক্ষেত্রে মহারাষ্ট্র, কেরল এবং কর্নাটকের সঙ্গে যোগ হয়েছে তেলঙ্গানা।


আরও খবর জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

গত নভেম্বরের পর থেকে দেশে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমশ কমে আসছিল। একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল মহারাষ্ট্র ও কেরল। ওই দুই রাজ্যেই সংক্রমণ জাতীয় গড়ের চেয়ে অনেকটা বেশি ছিল। কিন্তু কেন্দ্রকে উদ্বেগে রেখে ফেব্রুয়ারি মাসের গোড়া থেকেই ওই দুই রাজ্য ছাড়াও নতুন করে সংক্রমণ ছড়াতে থাকে পঞ্জাব, ছত্তীসগঢ় ও জম্মু-কাশ্মীরে। দেশের একাধিক প্রান্তে সংক্রমণ বাড়তে থাকায় নড়েচড়ে বসেন স্বাস্থ্যকর্তারা। এরই মধ্যে বিদেশ থেকে আসা কোভিড রোগীদের শরীরে ব্রিটেন স্ট্রেন (১৮৭ জন), ব্রাজিল স্ট্রেন (১ জন) ও দক্ষিণ আফ্রিকা স্ট্রেন (৬ জন) ধরা পড়ে। এই স্ট্রেনগুলির সংক্রমণ ছড়ানোর ক্ষমতা অনেক বেশি।

বিদেশি স্ট্রেনের পাশাপাশি আরও দু’টি স্ট্রেন ‘এন৪৪০কে’ এবং ‘ই৪৮৪কিউ’ চিন্তায় রেখেছে চিকিৎসক ও গবেষকদের। দু’টি স্ট্রেনের মধ্যে ‘ই৪৮৪কিউ’ স্ট্রেনটি গত মার্চ ও জুলাই মাসে প্রথম মহারাষ্ট্রে পাওয়া যায়। আর ‘এন৪৪০কে’ স্ট্রেনটি গত মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে তেলঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, অসমের বিভিন্ন এলাকায় পাওয়া গিয়েছে।

সংক্রমণ বাড়ছে স্ট্রেনের কারণে, নাকি কোনও সুপার স্প্রেডার সংক্রমণ ছড়ানোর জন্য দায়ী, অথবা জনতাই কি মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা ছেড়ে দিয়েছে— সে সব সম্ভাবনাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।


(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

This post was last modified on February 25, 2021 4:28 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন