বিজ্ঞাপন

কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে আস্থা ভোটে জিতলেন কুমারস্বামী

বিজ্ঞাপন

কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছিলেন তিন দিন আগে। তিন দিনের মধ্যেই আস্থা ভোটেও জিতলেন কর্নাটকের কংগ্রেস-জেডিএস জোটের সরকারের মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী। এমনিতেই জোটের সঙ্গে ১১৫ জন বিধায়ক ছিলেন। কিন্তু, শুক্রবার কোনও সংখ্যার লড়াইয়ের প্রয়োজন পড়ল না। মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামীর আনা আস্থা প্রস্তাব এ দিন পাশ হয়েছে ধ্বনি ভোটেই। কারণ, আস্থা প্রস্তাব আনার আগেই এ দিন বিধানসভা ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন বিজেপি-র বিধায়কেরা।

এর পর বিজেপি বিধায়করা বেরিয়ে যান বিধানসভা থেকে। ফলে ভোটাভুটির দরকার হল না। ধ্বনি ভোটেই আস্থা প্রস্তাব পাশ হয়ে গেল কর্নাটক বিধানসভায়। মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী দাবি করেন, পুরো পাঁচ বছরই চলবে তাঁদের জোট সরকার।

প্রথমে স্পিকারের পদ নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছিল বিজেপি। কিন্তু, আস্থা ভোটের পর স্পিকার নির্বাচন নিয়েও এ দিন পিছিয়ে আসে তারা। আস্থা ভোটের ক্ষেত্রে ফের তারা এড়িয়ে গেল সংখ্যার লড়াই। রাজ্যপাল বজুভাই বালার ডাক পেয়ে মু্খ্যমন্ত্রী হিসাবে এর আগে শপথ নিয়েছিলেন বিএস ইয়েদুরাপ্পা। কিন্তু, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে শপথ নেওয়ার ৫৫ ঘণ্টার মধ্যেই বি এস ইয়েদুরাপ্পাকে আস্থা ভোটের মুখে পড়তে হয়। রাজ্যপাল বজুভাই বালার দেওয়া ১৫ দিনের সময়সীমা ২৮ ঘণ্টায় নেমে আসার ফলে বিজেপি আর কোনও ভাবেই বিধায়ক কেনা বা ভাঙানোর সুযোগ পায়নি। আস্থা ভোটের জন্য বিধানসভায় যে অধিবেশন বসেছিল, সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন বিএস ইয়েদুরাপ্পা।

মেয়রের স্ত্রী গ্রেফতার, থানায় কে অভিযোগ করেছিলেন?

আপাতত ছ’মাস কুমারস্বামী সরকারের গরিষ্ঠতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। ফলে বিধায়ক কেনাবেচা নিয়ে সমালোচনার বোঝা এই মুহূর্তে আর বাড়াতে চাইছে না বিজেপি। বরং রাজনৈতিক ভাবে কংগ্রেস-জেডিএস জোটকে আক্রমণ করা ও কুমারস্বামী সরকারকে সব রকম ভাবে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে অমিত শাহের দল। ক’দিন আগে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়া এবং ৫৫ ঘণ্টার মধ্যেই ইস্তফা দেওয়া বিজেপির বি এস ইয়েদুরাপ্পা এ দিন বিরোধী দলনেতা হিসেবে বিধানসভায় হাজির হয়েছিলেন। বিধানসভায় দাঁড়িয়েই তিনি এ দিন তুলোধনা করেন ভোট-পরবর্তী কংগ্রেস-জেডিএস জোটকে। এই জোটকে অশুভ আঁতাঁত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এর পর বিজেপি বিধায়করা বেরিয়ে যান বিধানসভা থেকে। ফলে ভোটাভুটির দরকার হল না। ধ্বনি ভোটেই আস্থা প্রস্তাব পাশ হয়ে গেল কর্নাটক বিধানসভায়। মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী দাবি করেন, পুরো পাঁচ বছরই চলবে তাঁদের জোট সরকার।

0
0

This post was last modified on May 26, 2018 1:16 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন