বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। কলকাতায় চিকিৎসা চলছিল কৃষ্ণা রায়ের। সেই সময় তাঁকে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলেন তৃণমূলের র্সব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরই বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে ফেরেন মুকুল রায় ও পুত্র শুভ্রাংশ। তার পর চিকিৎসার জন্য কৃষ্ণা রায়কে চেন্নাই নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই মঙ্গলবার ভোর ৫টা নাগাদ মৃ্ত্যু হয় তাঁর। সেই সময় মায়ের কাছেই ছিলেন শুভ্রাংশু। খবর পেয়েই মুকুল রায়ের সল্টলেকের বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানান, বুধবার সকালে কলকাতায় এনেই শেষকৃত্য হবে মুকুল রায়ের স্ত্রীর।