আবারও সেই রবিনসন কাণ্ডের ছায়া। এবার ঘটনা ট্যাংরায়। তিনদিন ধরে মায়ের মৃতদেহ আগলে বসে থাকলেন মানসিকভারসাম্যহীন মেয়ে। রবিবার পুলিশ গিয়ে সেই মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃতার নাম কৃষ্ঠা দাস। তাঁর তিন মেয়ের দু’জনের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। সোমা দাস থাকতেন মায়ের সঙ্গেই। কৃষ্ণা দাসের স্বামী রেলকর্মী ধীরেন দাসকে বাড়িতে তেমন দেখা যেত না কখনওই। মা মেয়েই থাকতেন। তাঁদের বাড়িতে কাউকে যাতায়াত করতেও দেখা যেত না। যে কারণে কৃষ্ণা দাসের যে মৃত্যু হয়েছে তা কেউ জানতে পারেনি। এদিন দুর্গন্ধ পেয়ে প্রতিবেশীদের সন্দেহ হওয়ায় তারা পুলিশে খবর দেয়।