বিজ্ঞাপন

মেসির গোলে বার্সার ড্র, বায়ার্নের ঝুলিতে পাঁচ

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

চেলসি ১ (উইলিয়ান) – বার্সেলোনা ১ (মেসি)

বায়ার্ন মিউনিখ ৫ (মুলার-২, কোমান, লেবানডস্কি-২) – বেসিকতাস ০

চেলসির রক্ষণে একটাই ভুল। আর তা থেকেই মেসির গোল। ঘরের মাঠে ১-০ গোলে জয়ের স্বাদটা প্রথম লেগে আর পাওয়া হল না চেলসি। পাশাপাশি ধাক্কা খেল বার্সেলোনার জয়ের দৌঁড়ও। বার্সার গাট চেলসির বিরুদ্ধে কিন্তু জয় তুলে নিতে পারল না মেসি-ইনিয়েস্তারা। ৭৫ মিনিটে বক্সের বাঁ দিক থেকে মেসির জন্য গোলের বল সাজিয়ে দিয়েছিলেন সেই ইনিয়েস্তাই। ওরকম জায়গা থেকে মেসি গোল করতে সাধারণত ভুল করেন না। এ দিনও করেননি। এ দিনের গোল মেসি অ্যান্ড টিমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যার ফলে কিছুটা এগিয়েই থাকল বার্সা।

তার আগে অবশ্য উইলিয়ানের গোলে এগিয়ে গিয়েছিল চেলসি। ঘরের মাঠ, আর দুই দলের রেকর্ড বলছিল এটাই স্বাভাবিক। প্রথমার্ধ গোলশূন্য থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধে দু’পক্ষের তরফেই এল একটি করে গোল। ৬২ মিনিটে হ্যাজার্ডের পাস থেকে উইলিয়ানের ফিনিশ। সেই উইলিয়ান প্রথমার্ধে যাঁর শট দু’হার পোস্টে লেগে ফিরেছিল। শেষ পর্যন্ত গোল করে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন তিনিইয় কিন্তু এই ব্যবধান ধরে রাখতে পারেনি চেলসি ডিফেন্স।

 

প্রথমার্ধের খেলা দেখে মনে হচ্ছিল যেন একে অপরকে মেপে নেওয়ার পালা চলছে। মেসিকেও সে ভাবে আক্রমণে উঠতে দেখা যায়নি গোটা ম্যাচে। বেশিরভাগ সময়ই আটকে ছিলেন চেলসি রক্ষণে। দলের তুলনায় অনেকটাই ম্যাড়ম্যাড়ে ম্যাচ। যে দুটো নাম নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরেই চলছিল নানা আলোচনা। কিন্তু ম্যাচ শেষে ফল ১-১।

বরং চেলসি-বার্সেলোনাকে ছাপিয়ে গেল বায়ার্ন মিউনিখ-বেসিকতাস ম্যাচ। এক তরফা ম্যাচ। ম্যাচ শুরুর ১৮ মিনিটেই লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বেসিকতাসের ভিদা। তবুও বায়ার্নের গোল পেতে লেগে যায় ৪৩ মিনিট। তার পরটা অবশ্য শুধুই বায়ার্ন ঝড়। কোমানের ক্রস থেকে আলবার বুটে ধাক্কা খেয়ে বল পেয়ে গিয়েছিলেন মুলার। সেখান থেকেই মুলারের শট কিপারের হাতের ফাঁক গলে চলে যায় গোলে। প্রথমার্ধের খেলা শেষ হয় ১-০ গোলেই। এর পর ৫২ মিনিটে কোমান, ৬৬ মিনিটে আবার মুলার, ৭৯ ও ৮৮মিনিটে লেবানডস্কির পর পর গোলেই শেষ হয়ে যায় ম্যাচ।

0
0

This post was last modified on February 21, 2018 2:08 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন