বিজ্ঞাপন

আই লিগ ডার্বি জিতে আবার চ্যাম্পিয়নশিপের দৌড়ে ইস্টবেঙ্গল

আই লিগ ডার্বি জিতে আবার চ্যাম্পিয়নশিপের লনাইয়ে উঠে এল ইস্টবেঙ্গল। আর ততটাই চাপে পড়ে গেল মোহনবাগান। মোহনবাগানকে এগিয়ে দিয়েছিলেন আজহারউদ্দিন মল্লিক।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো: আই লিগ ডার্বি জিতে আবার চ্যাম্পিয়নশিপের লনাইয়ে উঠে এল ইস্টবেঙ্গল। আর ততটাই চাপে পড়ে গেল মোহনবাগান। রবিবার প্রথমে গোল করে মোহনবাগানকে এগিয়ে দিয়েছিলেন আজহারউদ্দিন মল্লিক। কিন্তু চার মিনিটের মধ্যেই সেই গোল শোধ করে দেন লালডানমাউইয়া। যদিও সেই গোল নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অনেকেরই দাবি সেই গোল হয়েছে অফ-সাইড থেকে। দ্বিতীয়ার্ধে পর পর গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন জবি জাস্টিন ও আবারও লালডানমাউইয়া।

তার মধ্যেই জোড়া হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন মোহনবাগানের কিংসলে।  ৫৯ মিনিট থেকে ১০ জনে খেলেই মোহনবাগানের খেলায় গতি আসে। তার মদ্যেই ব্যবধান কমান ডিকা। কিন্তু পয়েন্টের গোল আসেনি মোহনবাগানের ঘরে। ৩-২এ হেরেই মাঠ ছাড়তে হয় সবুজ-মেরুনকে।

ম্যাচ শুরুর ১৩ মিনিটে মধ্যে অনূর্ধ্ব-২২ ফুটবলার আজহারউদ্দিন মল্লিকের গোলে এগিয়ে গিয়েছিল মোহনবাগান। বাঁ দিক থেকে ওমরের ক্রস ধরতে গোল ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলেন ইস্টবেঙ্গল গোলকিপার রক্ষিত দাগার। কিন্তু বলের ফ্লাইট মিস করে যান। ইস্টবেঙ্গল রক্ষণও ছিল না জায়গায়। যার ফলে সেই ফ্রি খুব সহজেই ইস্টবেঙ্গল গোলে ঢেলেন আজহার।

চার মিনিটের মধ্যেই খেলায় ফিরল ইস্টবেঙ্গল। জবি জাস্টিন, কোলাডো নিজেদের মধ্যে পাস খেলে বক্সের মধ্যে বল বাড়িয়েছিলেন জবি। সেখান থেকেই লালডানমাউইয়ার গোলে সমতায় ফেরে ইস্টবেঙ্গল। যদিও এই গোল নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

৪৩ মিনিটে জবি জাস্টিনের গোল। এই গোলের পিছনে ভূমিকা রেখে গেলেন লালডানমাউইয়া। মনোজ মহম্মদের ক্রস হেড করে নামিয়ে দিলেন জবির পায়ে। জবির সাইড ভলি চলে গেল সরাসরি গোলে। ২-১এ এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। প্রথমার্ধের খেলা শেষ হল ২-১ গোলে।

ছিটকে গেলেন রোহিত-অশ্বিন

৫৯ মিনিটে জোড় ধাক্কা খেল মোহনবাগান। জোড়া হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হল কিংসলেকে। মোহনবাগানের ১০ জন হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ৩-১ গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। ৬১ মিনিটে আবারও সেই লালডানমাউইয়া। গোল করলেন গোল করালেন ডার্বি হিরোর তালিকায় নাম উঠে গেল তাঁরও।

৭৪ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ডিকার দুরন্ত শটে ২-৩ করে মোহনবাগান। কিন্তু হেরেই মাঠ ছাড়তে হয় শঙ্করলালের দলকে। ম্যাচ শেষে মোহনবাগানের তৱপে প্রশ্ন ওঠে রেফারিং নিয়ে। যদিও সাংবাদিক সম্মেলনে কোচ শঙ্করলাল সরাসরি রেফারিকে অভিযুক্ত করেননি।

ইস্টবেঙ্গল: রক্ষিত, চুলোভা, জনি, বোরহা, মনোজ (সামাদ), কোলাডো (সালাম), আইদারা, লালডানমাউইয়া, ললরিনডিকা, ব্রেন্ডন (কমলপ্রীত), জবি।

মোহনবাগানশঙ্কর, অভিষেক, কিংসলে, কিমকিমা, অরিজিৎ, ইউতা, সৌরভ, ওমর (গুরজিন্দর), আজহারউদ্দিন (ফৈয়াজ), ডিক, হেনরি।

0
0

This post was last modified on December 18, 2018 1:55 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন