বিজ্ঞাপন

রোহিত-রায়ডুর সেঞ্চুরি, ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২২৪ রানে হারিয়ে সিরিজে এগোল ভারত

রোহিত-রায়ডুর সেঞ্চুরি ।  ভারতের বড় জয়। অম্বাতি রায়ডু কি ভারতের মিডল অর্ডারের চিন্তা মেটালেন? যা নিয়ে বিশ্বকাপের আগে রীতিমতো চিন্তায় টিম ম্যানেজমেন্ট।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: রোহিত-রায়ডুর সেঞ্চুরি ।  ভারতের বড় জয়। অম্বাতি রায়ডু কি ভারতের মিডল অর্ডারের চিন্তা মেটালেন? যা নিয়ে বিশ্বকাপের আগে রীতিমতো চিন্তার ভাজ দেখা দিয়েছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের কপালে। যদিও একটা সেঞ্চুরি দিয়ে সে ভাবে প্রমাণ কিছুই হয় না। তাও কিছু না পাওয়ার থেকে এটাই বা কম কিসে? এতদিন ভারতের টপ অর্ডার যা করে দিচ্ছিল তার পর আর নিডল অর্ডারকে বিশেষ দায়িত্ব নিতে হচ্ছিল না। কিন্তু তৃতীয় টেস্ট প্রমাণ হয়ে গিয়েছ চাপ এলে কিন্তু মিডল অর্ডার বা লোয়ার মিডল অর্ডার এখনও তৈরি নয় ভারতের। অম্বাতি রায়ডু সেই সমস্যার কিছুটা সমাধান হয়ত করলেন।

দ্বিতীয় ওয়ান ডে-তে ড্র আর তৃতীয় ওয়ান ডে-তে হারে পর পাঁচ ম্যাচের সিরিজ ১-১ হয়ে গিয়েছিল। এই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতেই হত ভারতকে। সেই মন্ত্র নিয়েই টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমেছিল ভারত। ওপেনার শিখর ধাওয়ান সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু থাকতেই পারে না। সব টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান যখন সেঞ্চুরি হাঁকাচ্ছে তখনও তাঁর অবদান ৩৮ রানের।

পর পর তিন ম্যাচে সেঞ্চুরি করার পর চতুর্থ ম্যাচে ১৭ বলে ১৬ রান করে আউট হন বিরাট কোহলি। কিন্তু প্রথম ওডিআই-এর পর আবার ভাগ্যিস এ দিন জ্বলে উঠল রোহিত শর্মার ব্যাট। ধাওয়ান, বিরাট আউট হওয়ার পর অম্বাতি রায়জুকে সঙ্গে নিয়ে অসাধারণ এক ইনিংস খেললেন রোহিত।১৩৭ বলে ১৬২ রানের ইনিংসটি তাঁর সাজানো ছিল ২০টি বাউন্ডারি ও ৪টি ওভার বাউন্ডারি দিয়ে।

বিরাট কোহলির সেঞ্চুরির হ্যাটট্রিক

অম্বাতি রায়ডুর ব্যাট থেকেও এল সেঞ্চুরি। ৮১ বলে ১০০ রান করে রান আউট হলেন তিনি। এখানেই বোঝা যায় আর একটি অভিজ্ঞতা হওয়ার দরকার রয়েছে রায়ডুর। এখনই ভরসা করার সময় আসেনি। ধোনি ব্যাট হাতে এদিনও ২৩ রানের বেশি জুড়তে পারলেন না। তবে দুই সেঞ্চুরির দৌলতে ভারত যখন থামল তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে ৩৭৮ রানের পাহাড় প্রমাণ লক্ষ্য।

যার ফল শুরু থেকেই কেঁপে গেল ক্যারিবিয়ান ব্যাটিং। অধিনায়ক জেসন হোল্ডারের অপরাজিত ৫৪ রানের ইনিংস বাদ দিলে আর কেউই ২০ রানের গণ্ডি পেরতে পারলেন না। ৩৬.২ ওভারে ১৫৩ রানেই শেষ হয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস। হেরে যেতে হল ২২৪ রান। ভারতের হয়ে তিনটি করে উইকেট নিলেন খলিল আহমেদ ও কুলদীপ টাদব। একটি করে উইকেট ভুবনেশ্বর কুমার ও রবীন্দ্র জাডেজার। ম্যাচের সেরা হলেন রোহিত শর্মা।

0
0

This post was last modified on October 30, 2018 12:21 am

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন