বিজ্ঞাপন

ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব, অভিযোগ আইপিএল ২০২০ খেলা প্লেয়ারের

ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব (Player Reported Corrupt Approach) পৌঁছে গেল প্লেয়ারের কাছে। এমনটাই অভিযোগ উঠে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকে। এই মুহূর্তে সারজা, আবু ধাবি ও দুবাইয়ে চলছে আইপিএল ২০২০।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব পৌঁছে গেল প্লেয়ারের কাছে। এমনটাই অভিযোগ উঠে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকে। এই মুহূর্তে সারজা, আবু ধাবি ও দুবাইয়ে চলছে আইপিএল ২০২০। করোনা আবহের মধ্যে দেশের বাইরে আইপিএল করতে বাধ্য হয়েছে বিসিসিআই। তার মধ্যেই উঠে এল ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ। সেই অভিযোগ জমা পড়েছে বিসিসিআই-এর দুর্নীতি দমন শাখায়। হাই এলার্টও জারি করা হয়েছে।

ইউএই-তে বায়ো-সিকিওর পরিবেশে চলছে খেলা। যেখানে সরাসরি প্লেয়ারদের কাছে পৌঁছনো প্রায় অসম্ভব। কিন্তু সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না কারণ অনলাইন নেটওয়ার্ক সেই সব বুকিদের যথেষ্ট শক্তিশালী। বিসিসিআই এসিইউ চিফ অজিত সিং পিটিআইকে এই ঘটনার কথা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘‘হ্যাঁ (একজন প্লেয়ার এরকম প্রস্তাবের অভিযোগ জানিয়েছেন।’’ অজিত সিং রাজস্থান পুলিশের প্রাক্তন ডিজিপি ছিলেন। তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা তাঁকে খোঁজার চেষ্টা করছি। তাতে কিছুটা সময় লাগবে।

তবে কোন প্লেয়ারের কাছে এই প্রস্তাব এসেছে, তিনি দেশের না বিদেশী, সেই সব কিছুই জানানো হয়নি তাঁদের নিয়মের অধিনে। যেহেতু অন্য সময়ের মতো নয় পরিস্থিতি সে কারণে সরাসরি প্লেয়ারের কাছে পৌঁছনোর থেকে অনলাইন-এর দিকেই বেশি নজর দিচ্ছে তদন্তকারীরা।

বর্তমান প্রজন্ম এখন বেশিরভাগ সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায়। ক্রিকেটাররা বিশেষ করে এই লকডাউনে অনেকবেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভিটিতে জরিয়ে পড়েছে। ইনস্টাগ্রাম, টুইটারে প্রতিনিয়ত তাঁদের পোস্টে লাখ লাখ কমেন্ট আর লাইক পড়ে। সেখানেই ফ্যানরা তাঁদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেন। তাঁদের মধ্যেই কেউ থাকতে পারেন।

বিসিসিআই কর্তার মতে, আইপিএল খেলা সব প্লেয়ারকেই, সে দেশী হোক বা বিদেশী, অনামী, ডোমেস্টি, সবাইকেই একাধিক দুর্নীতি –দমন ক্লাস দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘‘ভাল দিক হল যার কাছে প্রস্তাব এসেছে সে সঙ্গে সঙ্গেই বুঝতে পেরেছে সেখানে কিছু সমস্যা রয়েছে। এবং সে সঙ্গে সঙ্গে এসিইউ-র সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সব প্লেয়ার এমনকি যারপা অনূর্ধ্ব-১৯ দল থেকেও এসেছে সকলেই এই নিয়ম নিয়ে ভীষণভাবে সচেতন।’’

এ বারের পরিস্থিতিতে বিসিসিআই আট ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য বাধ্যতামূলক কাউন্সিলিংয়ের ব্যবস্থা করেছিল। এবং ইউকে-র সংস্থা স্পোর্টর‍্যাডারের সঙ্গে চুক্তি করেছে যাতে আইপিএল-এ বেটিংসহ অনৈতিক কাজকে আটকানো যায় তাদের ফ্রড ডিটেকশন সার্ভিসকে কাজে লাগিয়ে।

(খেলার জগতের আরও খবর জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে)

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

This post was last modified on October 4, 2020 7:32 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন