বিজ্ঞাপন

লাইভ আপডেট…মোহনবাগান নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক নেতাদের জটলা

মোহনবাগান নির্বাচন ঘিরে সকাল থেকেই বড় বড় নেতাদের আনাগোনা লেগেই রয়েছে। ভোট কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের তাবড় তাবড় নেতারা।
বিজ্ঞাপন

মোহনবাগান নির্বাচনে হাজির দীপেন্দু বিশ্বাস

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: মোহনবাগান নির্বাচন ঘিরে সকাল থেকেই বড় বড় নেতাদের আনাগোনা লেগেই রয়েছে। ভোট কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের তাবড় তাবড় নেতারা। সেই তালিকায় যেমন রয়েছেন কংগ্রেসের সোমেন মিত্র, তেমনই এসেছেন সিপিআইএম-এর মহম্মদ সেলিম। এই ভোট ঘিরে দীর্ঘদিন ধরেই ক্লাবের অন্দরে অশান্তি চলছিলই। যা একটা সময় এসে বিস্ফোরণ হয়। চলে আসে সর্ব সমক্ষে। তৈরি হয় দলাদলি। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব ভাঙতে বসে। ভাগাভাগি হয়ে যায় টুটু ও অঞ্জন গোষ্ঠী। কাদা ছোড়াছোড়ি থেকে শুরু করে শারীরিক আক্রমণও চলে ক্লাবের সাধারণ সভায়।

শেষ পর্যন্ত সচিব পদের জন্য আবেদন পত্র জমা দেন টুটু বসু ও অঞ্জন মিত্র। কিন্তু শেষ দিন সেই আবেদন তুলে নেন এতদিনের সচিব অঞ্জন। নির্বাচন ছাড়াই টুটু যে সচিব পদে বসবেন তা ঠিক হয়ে যায় তখনই। তবে বাকি পদের জন্য নির্বাচন হতেই হত। সেই মতো রবিবার সকাল থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে ভোট।

প্রথম দু’ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ১৫০০।

মোহনবাগান নির্বাচনে সোমেন মিত্র

‘‘সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে মোহনবাগান ক্লাব। যাঁরা যোগ্যতা অনুযায়ী ক্লাব পরিচালনা করতে পারবে তাঁদের স্বাগত। অঞ্জন মিত্র, টুটু বসু এক হবে কিনা তা এখন বলা মুশকিল। ভোট চলছে। তবে তাঁরা একসঙ্গে ক্লাব চালাতে চাইলে মার সমস্যা নেই,’’ বললেন রথিন চক্রবর্তী।

হাড় থেকে যখন ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফিরছে লাল-হলুদ তখন মোহনবাগানের ভাগ্যে জুটেছে শুধু ১ পয়েন্ট

সেলিম বলেন, ‘‘অনেকদিন পর বোমা-গুলি ছাড়া কোনও ভোট হচ্ছে। এটা গনতন্ত্রের উৎসব। ক্লাবে যেই আসুক, ক্লাবের মঙ্গল হোক, ফুটবলের মঙ্গল হোক। ক্লাবকে মাথা তুলে দাড়াতে হলে মাথাটাকেও ঠিক রাখতে হবে।’’

এর সঙ্গে সেলিম জুড়ে দেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গেল গুলি-বোমা ছাড়া ভোট হচ্ছে। এখড় যদি ও সব চলত তা হলে আপনারা এখানে দাড়িয়ে থাকতে পারতেন না।’’

ইতিমধ্যই ক্লাব তাঁবুতে পৌঁছে গিয়েছেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘‘ধীরেন দে হঠাও লড়াইয়ে আমি ছিলাম। ১৯৭১ থেকে রয়েছি ক্লাবের সঙ্গে। যে গোষ্ঠীই আসুক ক্লাবের উন্নতি হোক তাই চাই।’’

ভোট কেন্দ্রে পৌঁছেছেন তৃণমূল নেতা ও প্রাক্তন মোহনবাগান ফুটবলার দীপেন্দু বিশ্বাসও।

মোট ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৯৫২।

তৃতীয় রাউন্ডের গণনা শেষে ১৭০০ ভোটের মধ্যে টুটু বসুর প্যানেল পেয়েছে ১৪৪০ ভোট। অঞ্জন মিত্রের অনুগামীরা পেয়েছেন ২৬০ ভোট। আজীবন সদস্য সংখ্যা ২০৪। তার মধ্যে ১৭০টি ভোট পেয়েছে টুটু বসুর প্যানেল। অঞ্জন মিত্র সমর্থকরা পেয়েছেন ৩৪। গণনা হবে ১৯ রাউন্ডে।

0
0

This post was last modified on October 28, 2018 9:01 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন