বিজ্ঞাপন

চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তনই যথেষ্ট

চুল পড়ার সমস্যা (Hair Fall Problem) নতুন কিছু নয়। প্রত্যেকেই কখনও না কখনও ভুগেছেন এই সমস্যায়। কারও তো সারাজীবনের সঙ্গী হয়ে গিয়েছে চুল পড়ার সমস্যা।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: চুল পড়ার সমস্যা নতুন কিছু নয়। প্রত্যেকেই কখনও না কখনও ভুগেছেন এই সমস্যায়। কারও তো সারাজীবনের সঙ্গী হয়ে গিয়েছে চুল পড়ার সমস্যা। সেখান থেকে মুক্তি পেতে নানা রকমের হেয়ারফল ডিফেন্স তেল থেকে শ্যাম্পু সবই ব্যবহার করে দেখে ফেলেছেন কিন্তু তাতে ফল পেলেও তা সাময়িকই হয়েছে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দরকার আগে নিজের শরীরকে ঠিক রাখা। জীবনযাত্রার কিছু পরিবর্তন।

চুল পড়ার সমস্যা তৈরি হয় অনেকগুলো কারণে। এক, শারীরিক কোনও সমস্যার প্রভাবে। দুই, পলিউশনের জন্য। তিন, অতিরিক্ত টেনশন থাকলে। চার, কখনও কখনও সেটা জেনেটিকও হতে পারে। এই সবকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে জীবনযাত্রা।

সবার আগে তো বন্ধ করে দিন অত্যধিক হেয়ারস্টাইল করানো। যা করতে গিয়ে কেমিক্যাল ব্যবহার, বিভিন্ন মেশিন যেমন ড্রায়ার, স্ট্রেটনার, ব্লোয়ার, আয়রনের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যার ফলে চুলে রুক্ষতা তৈরি হয়। গোড়া নরম হয়ে যায়। নতুন চুল গজানোর ক্ষেত্রেও বাধা তৈরি হয়। যার ফলে চুল পড়ে বেশি।

এর সঙ্গে জীবন থেকে কমাতে হবে টেনশন। স্ট্রেস বা টেনশন থেকেই তৈরি হয় বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে হজম না হওয়া আর তার থেকে তৈরি হয় পেটের সমস্যা। পেটের সমস্যা থেকে সব থেকে বেশি তৈরি হয় চুল পড়ার সমস্যা। স্ট্রেস কমাতে দরকার নিয়মিত মেডিটেশন, যোগা বা শরীরচর্চা।

পলিউশন এখন সব থেকে বেশি ক্ষতি করছে তুল থেকে ত্বক সব কিছুর। তার মধ্যেই রাস্তায় আপনাকে বেরতেই হবে। পাবলিক যানবাহনে চড়তেই হবে ধুলো, ধুয়ো মেখেই অফিসে কাটাতে হবে৯-১০ ঘণ্টা। রাতে বাড়ি ফিরে সব সময় চুল ধোয়া সম্ভব নয়। শীতে তো নয়ই। এই পরিস্থিতিতে যখন রাস্তায় বেরবেন চেষ্টা করবেন মাথা ঢেকে বেরতে। তাতে পলিউশন সরাসরি গিয়ে চুলে প্রভাব ফেলতে পারবে না। টুপি বা স্কার্ফ ব্যবহার করা যেতেই পারে। এটাই হতে পারে আপনার স্টাইল স্টেটমেন্ট।

সবার শেষে এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ আপনার প্রতিদিনের ফুড হ্যাবিট। আপনি কী খাচ্ছেন এবং কীভাবে খাচ্ছেন তার প্রভাব সব থেকে বেশি পড়ে শরীরের উপর। তাই সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে সব থেকে বেশি। স্বাস্থ্যকর এবং ভারসাম্যযুক্ত খাওয়া জরুরী। প্রতিদিনের খাওয়ায় রাখতেই হবে সবুজ সবজি। বিশেষ করে শাক। মাছ, মাংস, বাদাম, ড্রাই ফ্রুট রাখতে হবে তালিকায়। ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে খাওয়া যেতে পারে ভিটামিনও।

এর সঙ্গে মনে রাখতে হবে কোনও নেশাই শরীরের জন্য ভাল নয়। যে কোনও নেশা থেকে দূরে থাকাই স্বাস্থ্যকর। সে সিগারেট হোক বা চা, কফি সবই রাখতে হবে নিয়ন্ত্রণে।

(লাইফস্টাইল সংক্রান্ত আরও খবরের জন্য ক্লিক করুন এই লিঙ্কে)

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

This post was last modified on September 24, 2020 3:27 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন