বিজ্ঞাপন

ইস্টবেঙ্গলকে শুভেচ্ছা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের, সেন্টিনারি বছর চলছে ক্লাবের

ইস্টবেঙ্গলকে শুভেচ্ছা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের (Manchester United Congratulate East Bengal) ই-মেলে। কিছুদিন আগে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে ঘুরে গিয়েছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একটি দল।
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন

জাস্ট দুনিয়া ব্যুরো: ইস্টবেঙ্গলকে শুভেচ্ছা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ই-মেলে। কিছুদিন আগে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে ঘুরে গিয়েছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একটি দল। সব ব্যবস্থা দেখে যে তারা যথেষ্ট সন্তুষ্ট হয়েছিল এটাই তার প্রমান। ইস্টবেঙ্গলকে তাদের ১০০ বছরের জন্য শুভেচ্ছা জানাল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। চিঠিতে লেখা হয়েছে, ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষের উৎসবে ক্লাব ও তাদের  সমর্থকদের শুভেচ্ছা।

সেখানে আরও লেখা হয়েছে,  ‘‘আমরা ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ঐতিহ্য সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। জানি দীর্ঘ এই রঙিন যাত্রার ইতিহাস ১৯২০-র ১ অগস্ট থেকে। কলকাতায় আপনাদের ক্লাবে গিয়ে অভিজ্ঞতা হয়েছে তার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।’’

ইস্টবেঙ্গলের স্পনসর পাওয়া এবং আইএসএল-এ খেলার খবরও রয়েছে ম্যানচেস্টারের কাছে। চিঠিতে তার জন্যও শুভেচ্ছা জানিয়ে তারা। লিখেছে, ‘‘এটা জেনে ভাল লাগছে যে এই মরসুমে আইএসএল খেলার জন্য যেভাবে লড়াই করছিল সেটা সফল হয়েছে। শুভেচ্ছা।’’

বুধবার স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে স্পনসরের নাম ঘোষণা করেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। জানিয়ে দেওয়া হল শ্রী সিমেন্টের নাম। এবং ইস্টবেঙ্গলের স্পনসর পাওয়ার পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকার কথাও স্বীকার করে নিলেন ক্লাব কর্তারা।

নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ইস্টবেঙ্গলের কর্তা ও শ্রী সিমেন্টের কর্তারা। এবং এই ইঙ্গিতও দিয়ে দেওয়া হল, যে আইএসএল-এর রাস্তাও প্রায় তৈরি বাংলার এই ক্লাবের সামনে।

আইএসএল খেলার ক্ষেত্রে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সব থেকে বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল টাকা। আইএসএল খেলতে হলে মোটা অঙ্কের টাকা দিতে হবে। কিন্তু ইনভেস্টর না থাকায় সেটা পারছিল না তারা। এমনকী গত মরসুমের অনেক ফুটবলারের টাকাও এখনও বাকি রয়ে গিয়েছে। যাঁরা ইতিমধ্যেই ফেডারেশনের দ্বারস্থ হয়েছেন। এই অবস্থায় আইএসএল খেলার স্বপ্ন দেখাটা সম্ভব ছিল না লাল-হলুদ কর্মকর্তাদের জন্য।

তবে চুপচাপ স্পনসরের খোঁজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন তাঁরা পাশে ছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মোহনবাগান আগেই এটিকের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে আইএসএল খেলা পাঁকা করে নিয়েছেন। এই অবস্থায় ইস্টবেঙ্গল যদি আইএসএল-এ খেলতে না পারে তা হলে ভারতীয় ফুটবলের সব থেকে জনপ্রিয় ম্যাচ কলকাতা ডার্বিটাই আর হবে না। সেই ভেবেই লড়াইটা শুরু হয়েছিল। যা এতদিন পর সাফল্যের মুখ দেখল।

ম্যানচেস্টারের চিঠি ইস্টবেঙ্গলকে

এর আগে ইস্টবেঙ্গলের স্পনসর সংস্থা ছিল কোয়েস। গত মরসুমের শেষে তাঁদের সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের সম্পর্ক শেষ হয়। তার পর থেকেই স্পনসরের খোঁজে ছিল ক্লাব কর্তৃপক্ষ। শেষ পর্যন্ত সেই সমস্যা মেটাতে মাঠে নামল শ্রী সিমেন্ট।

(খেলার জগতের আরও খবর জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে)

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)

0
0

This post was last modified on September 9, 2020 3:39 pm

বিজ্ঞাপন
admin:
বিজ্ঞাপন
Related Post

This website uses cookies.

বিজ্ঞাপন