পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে খুন

শুধু খুনই করেননি তিনি। স্ত্রীকে খুন করার পর গা ঢাকা না দিয়ে সোজা হাজির হন থানায়। সেখানে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন স্বামী সঞ্জয় দাস। চিৎপুরের বীরপাড়ার বাসিন্দা এই সঞ্জয়। স্ত্রী মুনমুন দাস ও ১৮ বছরের ছেলে নিয়েই থাকতেন সেখানে। চাকরী করতেন স্ত্রী। স্ত্রীর পরকীয়ার সন্দেহের কারণে সমস্যা লেগেই থাকত দু’জনের মধ্যে। তাঁর সন্দেহ ছিল মুনমুনেরহ পরকীয় সম্পর্ক রয়েছে এবং লুকিয়ে তিনি কারও সঙ্গে কথা বলেন। আশপাশের লোকেরা অশান্তির কথা টের পেত। বৃহস্পতিবার সকালে হঠাৎই চিৎপুর থানায় হাজির হন সঞ্জয় এবং জানান স্ত্রীকে খুন করেছেন তিনি। সঞ্জয়ের তথ্য মেনে সেই বাড়িতে গিয়ে মুনমুনকে ওনার ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।