এবার অন্য রূপে আলিপুর জেল, বন্দি ছাড়াও থাকবে পর্যটক
আলিপুর জেল শুনলেই অনেক ইতিহাস চোখের সামনে ফুটে ওঠে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার অনেক লড়াইয়ের সাক্ষী এই জেল। আজও সেখানে রয়েছে বন্দিরা।
আলিপুর জেল শুনলেই অনেক ইতিহাস চোখের সামনে ফুটে ওঠে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার অনেক লড়াইয়ের সাক্ষী এই জেল। আজও সেখানে রয়েছে বন্দিরা।
দার্জিলিং তো ছোট বেলার ক্রাশ যা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশ বেড়েছে। সে দার্জিলিংয়ের ম্যাল হোক বা অলিগলি ধরে অচেনা পথে হারিয়ে যাওয়া।
সেবারের বেড়ানোটা খুব একটা ভাল হয়নি। মাঝে মাঝে এমনটা হয়। খারাপ গাড়ি টালক, খারাপ হোটেল, খারাপ ট্র্যাভেল এজেন্ট—যখন খারাপ হয় সব এক সঙ্গেই হয়।
এই স্টেশনের সঙ্গে প্রথম দেখা হয়েছিল বহু বছর আগে। সালটা ঠিক মনে পড়ছে না। কলেজ শেষ করে তখন মন বেশ উড়ু উড়ু। বন্ধুদের সঙ্গে প্ল্যানটা করেই ফেললাম।
নদীর নিচ দিয়ে ছুটে যাবে মেট্রো রেল। বিশ্বকে প্রথম এই স্বপ্ন দেখিয়েছিল লন্ডন। আর ভারতকে এই উপহার দিতে চলেছে কলকাতা। বুধবার থেকে শুরু হয়ে গেল সেই প্রস্তুতি পর্ব।
ওই যে বলেছিলাম, পাহাড়মুখি রেল স্টেশনের মাদকতাই আলাদা। অদ্ভুতভাবে আচ্ছন্ন করে রাখে আমাকে। জানি না আর কারও এমন অনুভূতি হয় কিনা রেল স্টেশন নিয়ে।
যাঁর কালকা স্টেশন পছন্দ তাঁর যে শিমলা স্টেশন মনে ধরবে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। তাই কালকা স্টেশন নিয়ে লেখার পর দিনটা শিমলার জন্যই রাখাটা শ্রেয়।
পাহাড়মুখী স্টেশন নিয়ে আমার একটা আদিখ্যেতা রয়েছেই। যতটা ভালবাসা পাহাড়ের প্রতি ঠিক ততটাই ভালবাসা সেই স্টেশনটার প্রতি যেখানে নেমে সরক পথ ধরতে হয়।
ছাঙ্গু থেকে নাথুলা যাওয়ার পথে ১৭ মাইল এলাকায় এই তুষার ধসের ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুরে। যা খবর, মনে করা হচ্ছে ১৫০-এর উপর মানুষ চাপা পড়ে রয়েছে বরফের নিচে।
বেড়াতে কে না ভালবাসে? একদল ভ্রমণপ্রেমী রয়েছেন যাঁরা খুব রিল্যাক্স করে ঘুরতে ভালবাসেন। সময় নিয়ে, বিশ্রাম নিয়ে, প্রকৃতির শোভা উপভোগ করে, জায়গাটা দেখে।
গঙ্গা আরতি দেখতে কার না ভাল লাগে। যার জন্য দেশ বিদেশ থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় জমান বারানসী বা হরিদ্বারে। বাঙালির কাছে তো বারানসী আর হরিদ্বার সর্বকালের প্রিয়।
অনেক সময়ই কী উপহার দেব সেটা নিয়ে ভাবতে হয়। শেষ পর্যন্ত সেই ঘুরে ফিরে শাড়ি, জামা-কাপড়েই মানুষ আটকে যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে।
ফুল কার না ভাল লাগে। তাও সেটা যদি হয় ভূস্বর্গের মাটিতে। এক সঙ্গে ঠাকুর দেখা আর কলা বেঁচা দুই-ই হয়ে যাবে। তাই মার্চে প্রতিবছরই কাশ্মীরে পর্যটকরা ভিড় জমান।
পাখি দেখতে উত্তরবঙ্গের জঙ্গলে অনেকেই যান। কিন্তু জানতেন কি সেখানে রয়েছে ৭৫০ রকমের প্রজাতির পাখি? এবার সেই পাখি চেনাতেই উৎসব শুরু হল সেখানে।
Copyright 2024 | Just Duniya