বেড়ানো

কাবুলের সঙ্গে

কাবুলের সঙ্গে ভয়-ভাবনার প্রেমের ছ’মাস

কাবুলের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ। মিনি সেই যে ছোটবেলায় ‘কাবুলিওয়ালা’র হাত ধরিয়ে দিয়েছিল! বড়বেলায় সেই কাবুল ঘুরে এলেন জয়ন্ত দত্ত।


ভরা বর্ষায় লুলুং যাওয়ার জন্য

ভরা বর্ষায় লুলুং

গভীর রাতের পুরী প্যাসেঞ্জার একে একে পিছনে ফেলে চলেছে চেনা চেনা নামের স্টেশনগুলো! বাইরে অঝোর ধারাপাত! নিম্নচাপের কথা শুনে এসেছিলাম।


বেতলার অরণ্যে

বেতলার অরণ্যে দিন থেকে রাত হল, মনে থেকে গেল বন্যপ্রাণের নিস্তব্ধ চলাচল

পুজো আসছে আসছে করতে করতেই কখন যেন এসে আবার চলেও যায়। রেখে যায় এক বছরের অপেক্ষা। তাই পুজোর অনেক আগে থেকে বাঙালি মেতে ওঠে পুজো পালনে। সে শপিং হোক বা বেড়ানো।


ধানফুলের গন্ধ

ধানফুলের গন্ধ মাতাল করে স্বপ্ন দেখার এই খামারবাড়িতে

ধানফুলের গন্ধ, ওয়াগনার থেকে নামতেই কোথা থেকে যেন ভেসে এল। চোখটা বন্ধ করে একটা লম্বা শ্বাস নিলাম, যাতে মিষ্টি ওই গন্ধটাকে নিজের ভেতরে নেওয়া যায়।


লামাহাটায় হাঁটতে হাঁটতে

লামাহাটায় হাঁটতে হাঁটতে পাহাড় চূড়ায় মেঘের সঙ্গে দেখা

লামাহাটায় হাঁটতে হাঁটতে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছে দেখা পেলাম শান্ত শীতল এক জলাশয়ের। যার শরীরে ছায়া ফেলে প্রকৃতি। তার উপর দিয়ে পত পত করে উড়ছে প্রেয়ার ফ্ল্যাগ।


সিকিমে বাংলার গ্রাম

সিকিমে বাংলার গ্রাম, স্নো-ফল থেকে রডোডেনড্রন সব মিলবে সেখানে

রাবাংলা গিয়েছেন শীতে? একবার ঘুরেই আসুন। দেখবেন রূপটাই বদলে যায় সে সময়। দূরপাল্লার ট্রেন যখন শহুরে স্টেশন ছাড়ে তখনই মনের মধ্যে রোমান্টিসিজমটা জাকিয়ে বসে।


বড়ামাঙ্গওয়া

বড়ামাঙ্গওয়া, আমার ভালবাসার বারান্দা, আমার খাদের ধারের রেলিংটা

বড়ামাঙ্গওয়া আর আমার ভালবাসার বারান্দা। ওই বাড়ান্দায় দাঁড়িয়ে দেখা যায় তিস্তার ভেসে যাওয়া। ওই বারান্দা লাগোয়া গাছের ডালে খেলা করে কত নাম না জানা পাখি।


সি লিঙ্কের সঙ্গে মনেরও লিঙ্ক

সি লিঙ্কের সঙ্গে মনেরও লিঙ্ক হয়ে গেল অজান্তেই

মেঘ বালিকা সি লিঙ্কের সঙ্গে মনেরও লিঙ্ক হয়ে যাবে কে জানত! মুম্বই পৌঁছেছিলাম বিশেষ কাজে। লম্বা দু’সপ্তাহের ট্রিপ। ঠাসা কর্মসূচি। ঘোরাঘুরি যে হবে না তা জানাই ছিল। হোটেল আর কর্মস্থল চলতে চলতেই হঠাৎ একটা সুযোগ…


জিম কর্বেট

জিম কর্বেট ন্যাশনাল পার্ক, জঙ্গলের অন্দরে

মেঘ বালিকা : আমাদের গন্তব্য জিম কর্বেট ন্যাশনাল পার্ক। নিঝুম জঙ্গলে কখনও দুর থেকে ভেসে আসে অচেনা পাখির ককর্শ গলা। সেই ডাক দুর থেকে কাছে এসে আবার হারিয়ে যায় অনেক দুরে। সারা রাত ধরে শোনা যায়…