Train Station 5: সবুজ ‘দুন’ থেকে হাতছানি দেয় মুসৌরি পাহাড়
ওই যে বলেছিলাম, পাহাড়মুখি রেল স্টেশনের মাদকতাই আলাদা। অদ্ভুতভাবে আচ্ছন্ন করে রাখে আমাকে। জানি না আর কারও এমন অনুভূতি হয় কিনা রেল স্টেশন নিয়ে।
ওই যে বলেছিলাম, পাহাড়মুখি রেল স্টেশনের মাদকতাই আলাদা। অদ্ভুতভাবে আচ্ছন্ন করে রাখে আমাকে। জানি না আর কারও এমন অনুভূতি হয় কিনা রেল স্টেশন নিয়ে।
যাঁর কালকা স্টেশন পছন্দ তাঁর যে শিমলা স্টেশন মনে ধরবে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। তাই কালকা স্টেশন নিয়ে লেখার পর দিনটা শিমলার জন্যই রাখাটা শ্রেয়।
পাহাড়মুখী স্টেশন নিয়ে আমার একটা আদিখ্যেতা রয়েছেই। যতটা ভালবাসা পাহাড়ের প্রতি ঠিক ততটাই ভালবাসা সেই স্টেশনটার প্রতি যেখানে নেমে সরক পথ ধরতে হয়।
ছাঙ্গু থেকে নাথুলা যাওয়ার পথে ১৭ মাইল এলাকায় এই তুষার ধসের ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার দুপুরে। যা খবর, মনে করা হচ্ছে ১৫০-এর উপর মানুষ চাপা পড়ে রয়েছে বরফের নিচে।
বেড়াতে কে না ভালবাসে? একদল ভ্রমণপ্রেমী রয়েছেন যাঁরা খুব রিল্যাক্স করে ঘুরতে ভালবাসেন। সময় নিয়ে, বিশ্রাম নিয়ে, প্রকৃতির শোভা উপভোগ করে, জায়গাটা দেখে।
গঙ্গা আরতি দেখতে কার না ভাল লাগে। যার জন্য দেশ বিদেশ থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় জমান বারানসী বা হরিদ্বারে। বাঙালির কাছে তো বারানসী আর হরিদ্বার সর্বকালের প্রিয়।
অনেক সময়ই কী উপহার দেব সেটা নিয়ে ভাবতে হয়। শেষ পর্যন্ত সেই ঘুরে ফিরে শাড়ি, জামা-কাপড়েই মানুষ আটকে যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে।
ফুল কার না ভাল লাগে। তাও সেটা যদি হয় ভূস্বর্গের মাটিতে। এক সঙ্গে ঠাকুর দেখা আর কলা বেঁচা দুই-ই হয়ে যাবে। তাই মার্চে প্রতিবছরই কাশ্মীরে পর্যটকরা ভিড় জমান।
পাখি দেখতে উত্তরবঙ্গের জঙ্গলে অনেকেই যান। কিন্তু জানতেন কি সেখানে রয়েছে ৭৫০ রকমের প্রজাতির পাখি? এবার সেই পাখি চেনাতেই উৎসব শুরু হল সেখানে।
সেই কবে লিখে গিয়েছেন কবি আজও বড্ড প্রাসঙ্গিক। সত্যিই তো আমরা কোথায় কোথায় ঘুরতে চলে যাই। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের প্রকৃতির কাছে।
অনেকেই শহর ছেড়ে ওই দুটো দিন রঙের খেলায় মেতে উঠতে পাড়ি জমান শান্তিনিকেতনে। রবি ঠাকুরের আপন দেশে বসন্ত উৎসবের আমেজই আলাদা।
হাউসবোট শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কাশ্মীরের ডাললেক বা কেরালা। যেখানে শুধুই হাউসবোটে থাকতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকেরা ভিড় জমান।
বৈষ্ণোদেবী যাওয়া মানে দীর্ঘ পরিকল্পনা। শরীর, স্বাস্থ্য—সব ঠিক থাকলে তবেই পৌঁছনো যাবে বৈষ্ণোদেবী দর্শনে। এই আতঙ্কেই অনেকে আর পৌঁছতে পারেন না।
রাতের দার্জিলিংয়ে চলবে টয় ট্রেন (Darjeeling Toy Train)। জয় রাইডের ব্যবস্থা আগেই করেছিল রেল। যা দার্জিলিং থেকে কার্শিয়াংয়ের মধ্যে চলে।
Copyright 2025 | Just Duniya