সস্ত্রীক নবান্নে আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, কেন?

একে তো রবিবার, ছুটির দিন। তার মধ্যেই ৩১ মে তাঁর চাকরীর শেষ দিন। আর যদি সময়সীমা বাড়ানো হয় তাহলে তাঁকে চলে যেতে হবে দিল্লি। তার আগের দিন সন্ধেয় তাঁর নবান্নে যাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা মত। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়। স্ত্রীকে নিয়ে নবান্নে নিজের ঘরেই কাটান আলাপন। রাত ৮টা নাগাদ নবান্ন ছাড়েন তিনি। আলাপনকে না ছাড়তে চেয়ে কেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছে রাজ্য। তার কোনও জবাব রাজ্যের কাছে আসেনি। সেই অবস্থায় আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ঠিক কী করবেন, কোন দিকে যাবেন তাও নিশ্চিত করে জানা যাচ্ছে না। সোমবার তিনি দিল্লি যাবেন নাকি মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকে যোগ দেবেন, নাকি অবসরের পথে হাঁটবেন তার জন্য আর একটু অপেক্ষা করতে হবে।