জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: শতাব্দী রায় অর্থ লগ্নি সংস্থা সারদার ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ ছিলেন। সেই সময়ে তিনি প্রায় ২৯ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন সারদার কাছ থেকে। অভিনেত্রী-সাংসদ শতাব্দী রায় এ বার সারদা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি। বৃহস্পতিবার তাঁকে প্রায় দেড় ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি।
শুধু সারদা নয়, প্রথম দফায় সাংসদ থাকাকালীন শতাব্দী আরও বেশ কয়েকটি অর্থ লগ্নি সংস্থার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে তদন্তকারী অফিসারদের দাবি। ইডি-র তদন্তকারীরা জানান, ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ হিসেবে সারদার সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল শতাব্দীর। ২০১১ থেকে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি ২১ দফায় সারদার কাছ থেকে ২৯ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন। ২০১৩- র ফেব্রুয়ারির পরে অবশ্য সারদা অর্থ লগ্নি সংস্থা বন্ধ হয়ে যায়।
বাংলার আরও খবর পড়তে ক্লিক করুন এখানে
বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটে থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত শতাব্দীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই সাংসদের ২০১২- ১৩, ২০১৩-১৪ আর্থিক বছরের আয়কর রিটার্ন, ব্যাঙ্ক আমানত ও সম্পত্তির যাবতীয় নথিপত্র নেওয়া হয়েছে বলে জানান তদন্তকারীরা। ওই সব নথি খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে ফের তলব করা হবে শতাব্দীকে। ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে তিনি কী ভাবে সারদায় যোগ দিয়েছিলেন, সেই বিষয়েও এ দিন ওই তৃণমূল সাংসদকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
অন্য দিকে সারদার আর্থিক কেলেঙ্কারির পাশাপাশি এ বার রোজ ভ্যালি সংস্থার তছরুপের ঘটনাতেও কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে ডেকে পাঠাল সিবিআই। বৃহস্পতিবার সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর কাছে নোটিস পাঠিয়েছিল সিবিআই। তবে রাজীব কুমার সাত দিন সময় চেয়েছেন বলে ওই তদন্ত সংস্থা সূত্রের খবর।
(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)
শুধু সারদা নয়, প্রথম দফায় সাংসদ থাকাকালীন শতাব্দী আরও বেশ কয়েকটি অর্থ লগ্নি সংস্থার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে তদন্তকারী অফিসারদের দাবি। ইডি-র তদন্তকারীরা জানান, ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর’ হিসেবে সারদার সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল শতাব্দীর। ২০১১ থেকে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি ২১ দফায় সারদার কাছ থেকে ২৯ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন। ২০১৩- র ফেব্রুয়ারির পরে অবশ্য সারদা অর্থ লগ্নি সংস্থা বন্ধ হয়ে যায়।