জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: বরফ পড়ছে পাহাড়ে, কলকাতা কাঁপছে ঠান্ডায়। বছর শেষের আগেই নতুন রেকর্ড গড়ে ফেলল শীত।
শুক্রবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ৫ বছরের মধ্যে এটাই ছিল শহরে ডিসেম্বরের শীতলতম দিন। আবহাওয়া দফতরের হিসাব অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরের মধ্যে কলকাতায় সব থেকে বেশি ঠান্ডা পড়েছিল ২০১৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর। তাপমাত্রা নেমেছিল ১১.৪ ডিগ্রিতে। সেই শীতকেও হারিয়ে দিয়েছে এ বারের ঠান্ডা।
দার্জিলিং জেলার পাশাপাশি প্রতিবেশী রাজ্যের সিকিমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় বরফ পড়েছে। সান্দাকফুর পাশাপাশি এ দিন বরফ পড়েছে কালিম্পঙের লাভা, রিষপে। দার্জিলিঙের পেডং, সোনাদা, ঘুমের পাশাপাশি রামধুরাতেও বরফ পড়ে।
উত্তর সিকিমের লাচেন-লাচুংয়েও বরফ পড়েছে এ দিন। বরফ পড়েছে গ্যাংটক এবং রাবাংলাতেও। সিকিমের সঙ্গেই দার্জিলিং জেলার অনেক জায়গাতেই এ দিন তাপমাত্রা জিরো ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নেমে গিয়েছে। দার্জিলিং শহরে তাপমাত্রা ১ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শুধু কলকাতা বা পাহাড় নয় গোটা রাজ্য জুড়েই শীতের দাপট চলছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের পাশাপাশি জলপাইগুড়ি, কোচবিহারেও জমিয়ে ঠান্ডা পড়েছে।
পশ্চিম বর্ধমানের পানাগড়, বীরভূমের শ্রীনিকেতন এবং বাঁকুড়ায় এ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.২, ৭.৮ এবং ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.১, ৮.৬, ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ৫ বছরের মধ্যে এটাই ছিল শহরে ডিসেম্বরের শীতলতম দিন। আবহাওয়া দফতরের হিসাব অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরের মধ্যে কলকাতায় সব থেকে বেশি ঠান্ডা প়ড়েছিল ২০১৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর। তাপমাত্রা নেমেছিল ১১.৪ ডিগ্রিতে। সেই শীতকেও হারিয়ে দিয়েছে এ বারের ঠান্ডা।
পশ্চিম বর্ধমানের পানাগড়, বীরভূমের শ্রীনিকেতন এবং বাঁকুড়ায় এ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.২, ৭.৮ এবং ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭.১, ৮.৬, ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শুধু কলকাতা বা পাহাড় নয় গোটা রাজ্য জুড়েই শীতের দাপট চলছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের পাশাপাশি জলপাইগুড়ি, কোচবিহারেও জমিয়ে ঠান্ডা পড়েছে।
দার্জিলিং জেলার পাশাপাশি প্রতিবেশী রাজ্য সিকিমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে অনেকটাই। বেশ কিছু জায়গায় বরফ পড়েছে। সান্দাকফুর পাশাপাশি এ দিন বরফ পড়েছে কালিম্পঙের লাভা, রিশপে। দার্জিলিঙের পেডং, সোনাদা, ঘুমের পাশাপাশি রামধুরাতেও বরফ পড়ে।