Bangladesh আলাদা করে ভিসা অফিস করছে সল্টলেকে

জাস্ট দুনিয়া ডেস্ক: Bangladesh আলাদা করে ভিসা অফিস করছে সল্টলেকে। শনিবার সে কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী মহম্মদ শাহরিয়ার আলম। বাংলাদেশের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী মহম্মদ শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘‘ভারতের সঙ্গে আমাদের এক ঐতিহাসিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ সম্পর্ককে জোরদার করতে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে চলেছি। আমাদের শিল্প, বাণিজ্য ও সংস্কৃতির সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যে আমরা আমাদের কলকাতার বাংলাদেশের ভিসা ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করার লক্ষ্য নিয়ে এ বার আমরা কলকাতার সল্টলেকে আলাদা ভাবে ভিসা অফিস স্থাপন করার উদ্যোগ নিয়েছি। এতে করে এ বার বাংলাদেশে যাওয়ার জন্য আর বর্তমান ডেপুটি হাইকমিশনে এসে লাইন দিয়ে সময় ক্ষেপণ করতে হবে না। আধুনিক পদ্ধতিতে চালু করা হবে ভিসা ব্যবস্থা।’’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরকে নিয়ে কলকাতায় বইপ্রকাশ হল শনিবার। বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীর ৫০ বছর উদ্‌যাপন উপলক্ষে এ দিন কলকাতায় প্রকাশ পেল দু’টি বই। এএসএম শামসুল আরেফিন সম্পাদিত ‘বাংলাদেশ অ্যাট ফিফটি’ এবং সত্যম রায়চৌধুরী সম্পাদিত ‘বঙ্গবন্ধু ফর ইউ’ নামের দু’টি বই প্রকাশ হল এদিন। কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন আয়োজিত, ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশের সহযোগিতায় এ দিন বিকেলে কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে এই দু’টি বই প্রকাশ পায়।

Bangladesh

এ দিনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী মহম্মদ শাহরিয়ার আলম। অতিথি হিসাবে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের কারিগরি শিক্ষামন্ত্রী হুমায়ুন কবীর। আর বিশেষ অতিথি ছিলেন ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশের সহ সভাপতি সত্যম রায়চৌধুরী, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী, বিবেকানন্দ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ফেলো শ্রীরাধা দত্ত, সাংবাদিক মানস ঘোষ ও কলকাতা প্রেসক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর। সভাপতিত্ব করেন ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশের সভাপতি তথা প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ। উপস্থিত ছিলেন কলকাতায় নিযুক্ত বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার তৌফিক হাসান।

অনুষ্ঠানের অতিথিরা প্রকাশিত দু’টি বই নিয়ে আলোচনা করেন। শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদানকে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে তাঁদের বক্তব্য, ‘এই ক্ষণজন্মা মহাপুরুষের জন্ম না হলে আজ বিশ্বের বুকে বাঙালিদের নিজস্ব একটি আবাসভূমি স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হত না। বঙ্গবন্ধুই আজ বিশ্বের বাঙালি জাতির বিবেক। বাঙালিরা আজও স্বপ্ন বোনেন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে। তাঁর চিন্তা, চেতনা এবং দর্শন নিয়ে।’

প্রতিদিন নজর রাখুন জাস্ট দুনিয়ার খবরে

(জাস্ট দুনিয়ার ফেসবুক পেজ লাইক করতে ক্লিক করুন)