অনুব্রতের ‘সুকন্যা’ গ্রেফতার ইডির হাতে
গরু পাচার মামলায় এ বার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর হাতে গ্রেফতার হলেন সুকন্যা মণ্ডল। সম্পর্কে তিনি বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা। একই মামলায় সিবিআই গত বছরের ১১ অগস্ট গ্রেফতার করেছিল সুকন্যার বাবাকে। পরে ওই মামলাতেই তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি। বর্তমানে অনুব্রত রয়েছেন দিল্লির তিহাড় জেলে। সুকন্যাকে বুধবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি। দিনভর জেরার পর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
মালদহের স্কুলে বন্দুকবাজ
বন্দুক হাতে মালদহের একটি স্কুলে ঢুকে পড়লেন এক ব্যক্তি। সঙ্গে ছুরি এবং পেট্রল বোমা। বুধবার চন্দ্রমোহন হাই স্কুলের এই ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। ওই ব্যক্তি ঢুকে পড়ে সপ্তম শ্রেণির একটি ক্লাসঘরে। সেখানে তখন ক্লাস চলছিল। ক্লাস টিচারকে সরিয়ে দিয়ে তিনি বন্দুক বোমা দেখিয়ে ভয় দেখান। এক পুলিশ আধিকারিকের তৎপরতায় শেষমেশ মুক্তি পায় ওই পড়িয়ারা। ধরা পড়েন দেব বল্লভ নাএর ওই যুবক।
৯ মাসে খোলা গেল না আংটি! জেল সুপার বললেন, আঙুল ফুলেছিল পার্থের
তাঁর জেলে যখন এসেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, তখন তাঁর আঙুল ফোলা ছিল। তাই পার্থের আঙুল থেকে আংটি খোলা সম্ভব হয়নি। বুধবার আদালতে হাজিরা দিয়ে এমনটাই দাবি করলেন প্রেসিডেন্সি জেলের সুপার দেবাশিস চক্রবর্তী। জেল সুপারের জবাব শুনে কলকাতা নগর দায়রা আদালতের বিচারক প্রশ্ন করেন, ৯ মাসেও কেন খোলা গেল না আংটি?
দান্তেওয়াড়ায় মাওবাদী হামলা
বুধবার ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়ায় মাওবাদী হামলায় অন্তত ১০ জন জওয়ান শহীদ হয়েছেন। মৃতের সংখ্যা যা জানা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ১১। বাকি একজন গাড়ির চালক। মনে করা হচ্ছে এই হামলার পিছনে রয়েছে মাওবাদীরা। দান্তেওয়াড়ার আরানপুর এলাকায় ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। যখন ডিআরজি জওয়ানদের গাড়িটি সেখান দিয়ে যাচ্ছিল তখন আইইডি বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। মাওবাদী বিরোধী অভিযানেই সেই এলাকায় পৌঁছেছিলেন জওয়ানরা।
ভয়ে খাটের তলায় পুলিশ
উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে এখনও উত্তপ্ত। বিশেষ করে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। এবার পুলিশের উপরই চড়াও হল উন্মত্ত জনতা। বেশ কিছু ছবি ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তবে তা কতটা ঠিক তা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। জানা যাচ্ছে মঙ্গলবার কালিগঞ্জ থানায় আগুন ধরিয়ে দেয় স্থানীয়রা। সেখান থেকে বাঁচতে পাশের একটি বাড়িতে ঢুকে পড়ে পুলিশকর্মীরা। তাতেও থামেনি জনতা। খাটের তলায় লুকিয়ে থাকা পুলিশকে বের করে চলে মারধোর। পুলিশকর্মীদের দেখা যায় হাতজোড় করে ক্ষমা চাইতে। জনতার মারে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী।
গাড়িতেই পুড়ে ছাই চালক
দিঘা যাওয়ার পথে জাতীয় সরকে ঘটে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা। মালবোঝাই দু’টি লড়ির মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। আর তার পরই আগুন লেগে যায় লড়ি দু’টিতে। একজন চালক কোনও রকমে প্রাণ বাঁচাতে সক্ষম হলেও আর এক লড়ির চালক আটকে পড়েন কেবিনেই। সবার চোখের সামনে গাড়ির ভিতরই ঝলসে মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে রাত তিনটে নাগাদ দিঘা-নন্দকুমার ১১৬ বি জাতীয় সরকের মরিশদা এলাকায়। এই লড়ির খালাসিকে গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একটি লড়িতে ছিল আলু আর অন্যটিতে সিমেন্ট।
প্রতিদিন নজর রাখুন জাস্ট দুনিয়ার খবরে