বাংলায় কোভিড পরিস্থিতি স্বস্তিদায়ক
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া লকডাউন যে কাজে লেগেছে তা কোভিড আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যাতেই প্রমানিত। মুখ্যমন্ত্রী চাইছেন শূন্যতে নামিয়ে আনতে। সামনে তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া লকডাউন যে কাজে লেগেছে তা কোভিড আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যাতেই প্রমানিত। মুখ্যমন্ত্রী চাইছেন শূন্যতে নামিয়ে আনতে। সামনে তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
আশা দেখাচ্ছে রাজধানী। দ্বিতীয় ঢেউয়ে রীতিমতো নাস্তানাবুদ অবস্থা ছিল দিল্লির। হাসপাতাল থেকে শ্বশান কোভিড আক্রান্ত ও মৃতের ভিড়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত ছিল সরকারের। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
কোভিশিল্ড নিয়ে বিদেশ যাওয়ায় বাধা তৈরি হচ্ছে বলে ভারতীয়দের অনেকেই অভিযোগ করছেন। এ বিষয়ে সোমবার টুইট করলেন সিরাম ইনস্টিটিউটের কর্ণধার আদার পুনাওয়ালা।
দেশে আবার ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণ ৫০ হাজারের গণ্ডি পেড়িয়ে গেল। শনিবারের থেকে রবিবার সংক্রমিত হলেন ১,২৫৮ জন বেশি। এদিন সংক্রমিতের সংখ্যা ৫০,০৪০। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
রাজ্যে এই প্রথম এক দিন এত মানুষ টিকা পেলেন। বেশ কয়েকদিন ধরেই টিকার হাহাকার কমেছে রাজ্য জুড়ে। নিয়ম করে সব বয়সীরাই কম বেশি টিকা পাচ্ছেন। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
দেশ জুড়ে টিকাকরণের গতিতে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে এই গতি ধরে রাখতে তিনি বিভিন্ন অসরকারি সংগঠন (এনজিও)-এর সাহায্য চাইলেন।
রাজ্যে ডেল্টা ভাইরাস চোখ রাঙাচ্ছে। যা ঘিরে নতুন করে চিন্তার ভাজ প্রশাসনের কপালে। তার সঙ্গে কেন্দ্রের ঘোষণায় উদ্বেগের পরিমান আরও বৃদ্ধি পেল শনিবার।
কড়া লকডাউনের সুফল পাচ্ছে রাজ্য। দীর্ঘ একমাসের লকডাউনের ফলে আড়াই মাস পর রাজ্যের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নামল ২ হাজারের নিচে। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
একদিনে রেকর্ড টিকাকরণ হল সোমবার। একদিনে এত মানুষ এর আগে কোনওদিন ভ্যাকসিন পাননি। এদিন থেকেই দেশে ১৮ ঊর্ধ্বদের টিকাকরণ পুরোদমে শুরু হওয়ার কথা ছিল।
দিল্লি ফের স্বমহিমায়, অথচ এই তো কয়েক সপ্তাহ আগেই রাজধানীর শ্মশানগুলোয় দিন-রাতভর ব্যস্ত থাকত। কোভিড-মৃতদের শেষকৃত্যের কারণে।
শুক্রবারই শোনা গিয়েছিল তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে অক্টোবরে। কিন্তু শনিবার এইমসের মুখ্য আধিকারির রনদীপ গুলেরিয়া জানিয়ে দিলেন, তৃতীয় ঢেউ অক্টোবর নয় আছে পতে পারে ৬-৮ সপ্তাহের মধ্যেই। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
কোভিড-১৯ এর ডেলটা ভ্যারিয়ান্ট আলফার থেকেও দ্বিগুণ প্রাণঘাতী বলে জানাল সমীক্ষা। ভারতেই প্রথম কোভিড-১৯ এর ডেলটা ভ্যারিয়ান্ট আক্রান্তের সন্ধান মিলেছে।
বেশ কয়েকদিন ধরেই গোটা দেশের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নিম্নমুখি। দেশের পাশাপাশি এ রাজ্যেও রোজই কমছে আক্রান্তের সংখ্যা। রাজ্যে কমছে মৃত্যুও। কিন্তু আক্রান্তের হার রাজ্যে ঊর্ধ্বমুখী। আরও পড়তে ক্লিক করুন…
কার্যত লকডাউন বাড়ল রাজ্যে, সোমবার ঘোষণা করা হল নবান্ন থেকে। ১৬ জুন থেকে ১ মে পর্যন্ত সেই নির্ধারিত কোভিড বিধি মেনেই চলতে হবে রাজ্যকে।
Copyright 2024 | Just Duniya