মুকুল রায় অন্য দলে, এ বার দল ও বিধায়ক পদ ছাড়া উচিত: দিলীপ ঘোষ
মুকুল রায় অন্য দলে, এ বার তাঁর দল এবং বিধায়ক পদও ছাড়া উচিত। মঙ্গলবার এমন মন্তব্যই করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
মুকুল রায় অন্য দলে, এ বার তাঁর দল এবং বিধায়ক পদও ছাড়া উচিত। মঙ্গলবার এমন মন্তব্যই করলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
কার্যত লকডাউন বাড়ল রাজ্যে, সোমবার ঘোষণা করা হল নবান্ন থেকে। ১৬ জুন থেকে ১ মে পর্যন্ত সেই নির্ধারিত কোভিড বিধি মেনেই চলতে হবে রাজ্যকে।
ফের বিতর্কে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে কুকথা বলার অভিযোগ তুলে থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলেন বিশ্বভারতীর অধ্যাপক মানস মাইতি।
রাজীব এ বার কুণালের বাড়িতে গেলেন। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটা নাগাদ রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় যান কুণাল ঘোষের রাজা রামমোহন রায় রোডের বাড়িতে।
কলকাতা পুরসভা থেকে ববি হাকিম বলছি, হ্যাঁ এই পদ্ধতিতেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন তিনি। জল থেকে মাতাল, সব সমস্যা নিয়ে ফোনে হাজির হচ্ছেন মানুষ।
তৃণমূলে মুকুল-শুভ্রাংশু শেষ পর্যন্ত ফিরলেন। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যাওয়া নেতাদের আশার আলো দেখিয়ে ফিরলেন তৃণমূলের এক সময়ের সেকেন্ড ম্যান মুকুল রায়।
তৃণমূল ভবন থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানাচ্ছেন দলের উচ্চপদস্থ মিটিং এবং মুকুল রায় ও শুভ্রাংশু রায়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে।
মুকুল-শুভ্রাংশু তৃণমূলের পথে, ইঙ্গিত এমনটাই। সব ঠিকঠাক থাকলে শুক্রবার বিকেলেই তৃণমূলে ফিরতে চলেছেন মুকুল রায়। সঙ্গে ছেলে শুভ্রাংশুও।
এনকাউন্টারে হত দুই গ্যাংস্টারের ময়নাতদন্ত হল বৃহস্পতিবার। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে চলে ময়নাতদন্ত।
নিউটাউনে গুলির লড়াই-এ মৃত্যু হল দুই দুষ্কৃতীর। আহত হয়েছেন এক পুলিস কর্মী। তাঁর হাতে গুলি লেগেছে বলে খবর। বুধবার দুপুরে নিউটাউনের সাপুরজির আবাসনের ঘটনা।
মুর্শিদাবাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে গিয়ে তিনি দেখা করলেন বাজ পড়ে হতাহতদের পরিবারের সঙ্গে। গত সোমবার বিকেলে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ঝড়বৃষ্টি হয়।
বিজেপিতে বেসুরো এ বার রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার সোস্যাল মিডিয়ায় তিনি এক পোস্ট করেছেন। সেই পোস্টে দলীয় নীতি নিয়েই তিনি কার্যত প্রশ্ন তুলেছেন।
শুভেন্দু যখন দিল্লিতে শাহসমীপে মঙ্গলবার, এ রাজ্যে তখন রাজ্য বিজেপি-র সভাপতি বঙ্গনেতাদের নিয়ে বৈঠক করছেন। সোমবার রাতেই শুভেন্দু অধিকারী দিল্লি যান।
বাজ পড়ে রাজ্যে প্রাণ গেল ২৬ জনের। সোমবার বিকেল থেকে বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। বাজ পড়ে সব মিলিয়ে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
Copyright 2025 | Just Duniya