বাতিল দার্জিলিং মেল, যাত্রী নেই তাই বন্ধ করা হল পূর্ব রেলের ১০টি ট্রেন
বাতিল দার্জিলিং মেল কারণ অবশ্যই অতিমারির জন্য যাত্রী সংখ্যা প্রায় শূন্যতে নেমে আসা। মঙ্গলবার পূর্ব রেল ১০টি দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল।
বাতিল দার্জিলিং মেল কারণ অবশ্যই অতিমারির জন্য যাত্রী সংখ্যা প্রায় শূন্যতে নেমে আসা। মঙ্গলবার পূর্ব রেল ১০টি দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল।
রানিক্ষেত নিয়ে আগে থেকেই একটা রোমাঞ্চ ছিল মনের মধ্যে। বিশেষ করে সেখানকার অপূর্ব সুন্দর গলফকোর্স যেন সবুজের গালিচা বিছিয়ে রেখেছে প্রকৃতি।
নৈনিতালের সাইট সিন মানে আরও অনেকগুলো লেক। এক কথায় লেকের শহর এই নৈনিতাল। দু’দিন কাটিয়ে ফেলার পর একটু অন্য স্বাদের লক্ষ্যেই সাইট সিনের জন্য বেরিয়ে পড়া।
প্রথম নৈনিতাল দেখার অভিজ্ঞতা তাও আবার রীতিমতো অ্যাডভেঞ্চার, বাড়ি থেকে লুকিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে বেড়িয়ে পড়া। ট্রেন জার্নি, ক্লান্তি, বৃষ্টি, হোটেল বদল আর…
বাড়িকে লুকিয়ে নৈনিতাল পৌঁছে যাওয়াটা কী সহজ কথা? তাও সময়টা ১৯৯৭-র পর পরই। কথা ছিল এক বন্ধুর দিদির বিয়ে বর্ধমানে। সেই প্রোগ্রামই বদলে গেল পাহাড়ে।
ভয়ঙ্কর ঝড়-বৃষ্টির পুরী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হয়েছিল লেখকের। পুরী মানে তো সব বাঙালির পছন্দের ডেস্টিনেশন। অনেক বাঙালি হিসেব করে বলতেও পারেন না কতবার গিয়েছেন।
চারধাম যাত্রা বাতিল হল শেষ পর্যন্ত। কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ভয়ঙ্করভাবে বাড়ছে নতুন করে কোনও জমায়েত যে আরও বড় বিপদ ডেকে আনবে সেটা নিশ্চিত।
রিকিসুম নামটা খুব পরিচিত নয় ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে। আসলে রাস্তার উপর ছোট্ট একটা জনপদ। সেটাকে কাটিয়েই সবাই এদিক ওদিক চলে যায়। তেমনভাবে নজরে আসে না।
সিলারিগাঁও, যেখানে গাড়ির জানলা দিয়ে ঢুকে আসে মেঘের দল৷ সেই মেঘের দেশে বাড়ির দাওয়ায় খেলা করে প্রকৃতি৷ কখনও মেঘ, কখনও বৃষ্টি।
বেড়ানোর নেশা কোথায় নিয়ে যাবে কেউ জানে না। যে নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা যায় জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত। যে বেড়ানোর স্মৃতি, প্ল্যান, ছবি—অনাবিল আনন্দ নিয়ে আসে।
পাকিয়ং নামটার সঙ্গে এখন সবাই পরিচিত সিকিমের একমাত্র বিমানবন্দরের জন্য কিন্তু আমার কাছে পাকিয়ং অন্য একগুচ্ছ অভিজ্ঞতা। যেমন মেঘের সমুদ্র।
ভ্যাকসিন ট্যুরিজম, এর আগে দেশে বিদেশে বিখ্যাত হয়েছে হেলথ ট্যুরিজম। এ বার কোভিড পরিস্থিতিতে সেই পথে হেঁটেই ভ্যাকসিন ট্যুরিজমের কথা ভাবছে মলদ্বীপ।
দার্জিলিং আর আমি একটা দারুণ অনুভূতি। জীবনের সব রাস্তা যখন বন্ধ হয়ে যায় তখন একটিই রাস্তা খোলা থাকে। একটু সাহস করে সেই পথে হাঁটতে পারলেই মনের মুক্তি।
রাবাংলায় স্নো-ফল দেখে সেদিন মুগ্ধ হওয়াটা আজও একইরকম। তার পর বদলেছে অনেক কিছু কিন্তু সেই সময়ের স্মৃতি আজও অমলিন। লিখলেন সুচরিতা সেন চৌধুরী।
Copyright 2024 | Just Duniya