আবার বড় বিস্ফোরণ আফগানিস্তানে, এবার কেন্দ্র কান্দাহারের মসজিদ
আবার বিস্ফোরণ আফগানিস্তানে, সেই শুক্রবার। কিছুদিন আগেই শুক্রবারের নামাজ চলাকালীন আফগানিস্তানের এক মসজিদে বিস্ফোরণে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
আবার বিস্ফোরণ আফগানিস্তানে, সেই শুক্রবার। কিছুদিন আগেই শুক্রবারের নামাজ চলাকালীন আফগানিস্তানের এক মসজিদে বিস্ফোরণে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
আফগানিস্তানকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা সাহায্য করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। মানবিক বিপর্যয় এড়াতেই আফগানিস্তানকে ওই সাহায্য করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
কাবুলে হামলা চলবে বরং আরও বড় হামলা হতে পারে বলে সে দেশে থাকা যার যার নাগরিকদের সতর্ক করল ব্রিটেন ও আমেরিকা। বিশেষ করে সেরেনা হোটেলে।
আফগানিস্তান জ্বলছে এখনও। মনে করা হয়েছিল এবং তালিবানরা কথা দিয়েছিল শান্তি স্থাপনের, স্বাভাবিক জীবন যাপনের। তার কোনও চিহ্ন এখনও পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে না।
মহিলা বিচারকেরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন আফগানিস্তানে। কারণ, তালিবানের ভয়। গত দুই দশকে ধরে ওই বিচারকেরাই সমাজে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছেন।
কাবুলে চিন-রাশিয়া-পাকিস্তানের দূত, তাঁরা বৈঠক করলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। একই সঙ্গে ওই বৈঠকে ছিলেন হামিদ কারজাই ও আবদুল্লা আবদুল্লাও।
আফগানিস্তানে আইপিএল সম্প্রচার বন্ধ করার ফতোয়া দিল তালিবান। গত ১৫ অগস্ট তারা কাবুলের দখল নিয়েছে। দেশে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারও।
স্কুল খুলল আফগানিস্তানে, তবে মেয়েদের নয়, আপাতত শুধু ছেলেদের। আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার পরে অবশেষে ছেলেদের স্কুল খুলেছে তালিবান। শুরু হয়েছে ক্লাস।
মোল্লা বরাদরকে ঘুষি মেরেছে হক্কানি গোষ্ঠীর লোকজন। সম্প্রতি আমেরিকার সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গে এমন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
অর্থাভাবে ধুঁকছে কাবুল, নাগরিকদের একাংশ অর্থের কারণে নিজেদের গৃহস্থালীর জিনিসপত্র বেচে দিতে বাধ্য হচ্ছেন বলে খবরে প্রকাশ।
ভারতীয় বংশোদ্ভুত আফগান নাগরিকের অপহরণের খবর পাওয়া যাচ্ছে কাবুল থেকে। আকালি দলের নেতা মনজিন্দর সিং সিরসার করা একটি টুইটে এমনটাই জানা যাচ্ছে।
পাক সীমান্তে আফগান নাগরিকদের ভিড়, এমন ছবিই ধরা পড়েছে উপগ্রহচিত্রে। সর্বভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম ওই ছবি প্রকাশ করেছে সোমবার।
আফগানিস্তানে সাংবাদিকদের উপর অকথ্য অত্যাচারের ছবি সামনে এল এবার। প্রাথমিকভাবে তালিবানরা আফগানিস্তান দখলের পর ঘোষণা করেছিল এই তালিবান আগের থেকে আলাদা।
আফগানিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আশরফ গনি এ দিন একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন টুইটারে। সতিনি লিখেছেন, ‘‘১৫ অগস্ট দেশ ছাড়া ছিল জীবনের কঠিনতম সিদ্ধান্ত।’’
Copyright 2024 | Just Duniya