স্যামুয়েল হ্যানিম্যান দীর্ঘ সময় আর্থিক অনটনের মধ্যে কাটিয়েছিলেন
স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (Samuel Hahnemann) চিকিৎসা জগৎকে নতুন দিশা দেখিয়েছিলেন, জানুন হ্যানিম্যানের জীবনকাহিনি ডাঃ ধ্রুবজ্যোতি লাহিড়ির কলমে, আজ দ্বিতীয় পর্ব…
স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (Samuel Hahnemann) চিকিৎসা জগৎকে নতুন দিশা দেখিয়েছিলেন, জানুন হ্যানিম্যানের জীবনকাহিনি ডাঃ ধ্রুবজ্যোতি লাহিড়ির কলমে, আজ দ্বিতীয় পর্ব…
স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (Samuel Hahnemann) চিকিৎসা জগতকে নতুন দিশা দেখিয়েছিলেন, হোমিওপ্যাথির আবিষ্কারকের জীবন সম্পর্কে জানাচ্ছেন ডাঃ ধ্রুবজ্যোতি লাহিড়ী, আজ প্রথম পর্ব…
মুক্তি আসলে এক এক জনের কাছে এক এক রকম তবে জীবনে কোনও না কোনও সময় সবাই একটু মুক্ত হতে চায়, চায় খোলা হাওয়া যেখানে শুধু নিজের জন্যই বাঁচা যায় কেমন সেই বাঁচা লিখলেন সুচরিতা সেন চৌধুরী…
পৃথিবী এখন ধ্বংসের মুখে, কখনও বাইরাস তো কখনও সাইক্লোন আবার কখনও কেঁপে উঠছে পায়ের তলার মাটি, এই অবস্থায় মানুষও ভুগছে অস্তিত্ব সঙ্কটে স্বপ্নেও দেখছে সেই ধ্বংসালীলা লিখলেন সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়…
করোনাভাইরাস জীবন থেকে কেনে নিয়েছে বেঁচে থাকার সামান্য রসদ টুকুও তাই ফিরতে হবে দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে, কিন্তু কী ভাবে পৌঁছবে তাঁরা, কোন পথে মিলবে মুক্তি লিখলেন সোমা রায়…
সরলরেখারা যে কোনওদিন মেলে না তবুও জীবনে কখনও না কখনও আমরা স্বপ্ন দেখি মিলে যাবে সেই সরলরেখা, জীবনের একটা বৃত্ত পূরণ হওয়ার পর বুঝতে পারি সত্যিই সরলরেখারা মেলে না, লিখলেন সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়…
আজ যেন সবাই মুখোশধারী, ওটাই বাঁচার একমাত্র রাস্তা মুখোশে ঢেকে ফেল মুখ, আজ সবাই বড্ড বাধ্য মনে হয় এক সময় মা এরকমই কত কিছু করতে বলত লিখলেন সঞ্চয়িনী সরকার…
নিত্যদিনের দৌঁড়, কেরিয়ার নিয়ে মেতে থাকা মানুষকে ব্যক্তি জীবন থেকে এত দূরে নিয়ে যায় যে ফিরতে চাইলেও আর ফেরা যায় না পাওয়া যায় না কাঙ্খিত উত্তর শীতল হতে থাকে জীবন লিখলেন শুচিস্মিতা সেন চৌধুরী…
বাস্তব জীবনটা হঠাৎই ছবির পর্দায় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে ক্যামেরার পিছনের মানুষগুলোর গুণে, তার মধ্যেই হারিয়ে যায় কঠিন বাস্তব, হারিয়ে যায় প্রতিদিনের জ্বলন্ত লড়াইয়ের উদাহরণ লিখলেন রোশনি কুহু চক্রবর্তী…
সেদিন ছেলেটি পিছিয়ে পড়েছিল বলেই চিনে নিতে পেরেছিল কে তার জন্য এগিয়ে যাওয়া থামিয়ে পিছন দিকে হাঁটতে পারে, আর সেদিন সে টের পেয়েছিল পিছিয়ে পড়াটা আসলে দরকার, লিখলেন স্বর্ণেন্দু ধর…
মারণ ভাইরাসের দাপটে লাবন্যর গ্রাম আজকাল সব সময়ই ঘুমিয়ে থাকে, তার মধ্যেই বাইরে থেকে ফিরেছেন স্বামী, সঙ্গে অনেক টাকা তাতেই ঘুম উড়েছে গৃহিনীর, লিখলেন লেখনী পঞ্চাধ্যায়ী…
একটা সময় যে হেডে গোল করা সেরা ছিল সত্যর সেটাই আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছিল ওর জীবনে, একটা দুর্ঘটনা সব বদলে দিয়েছিল কিন্তু প্রকৃত প্রতিভারা একদিন সব প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে ফিরে আসে, লিখলেন সৌম্য বসু…
অনেক অনেক টাকা রোজগার, পেশার চাপে ব্যাক্তিগত জীবনটাকেই আমরা ভুলে যাই। বাড়িতে থাকা মানুষগুলো অপেক্ষায় বসে থাকে আর আমরা ছুটে চলি বহির্জগতে আর একদিন হঠাৎ সব শেষ হয়ে যায় লিখলেন সুনন্দন বন্দ্যোপাধ্যায়…
প্রেমিকার ল্যাজে গোবরে হওয়া দেখার সাহস করে তাঁর সঙ্গে থেকে যেতে পারেনি এক প্রেমিক, বছর কুড়ি পর যখন হঠাৎ ফোন ঘুরিয়ে প্রেমিকার খোঁজ নিতে ইচ্ছে করল তখন দেখল বড্ড বদলে গিয়েছে মেয়েটা, লিখলেন সোমা রায়…
Copyright 2024 | Just Duniya