মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার থেকে কেউ মুখ্যমন্ত্রী হতে আগ্রহী নন: কল্যাণ
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার থেকে কেউ মুখ্যমন্ত্রী হতে আগ্রহী নন বলে শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে দাবি করলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার থেকে কেউ মুখ্যমন্ত্রী হতে আগ্রহী নন বলে শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে দাবি করলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘তোলাবাজ ভাইপো হঠাও’, বিজেপিতে যোগ দিয়েই এই হঙ্কার ছাড়লেন শুভেন্দু অধিকারী। শনিবার প্রাক্তন তৃণমূল মন্ত্রীর এই হুঙ্কারে হাজারো জনতা হাততালিতে ফেটে পড়ে।
শুভেন্দু ও জিতেন্দ্র তৃণমূল ছাড়লেন বৃহস্পতিবার। আগামী শনিবার মেদিনীপুরে অমিত শাহের সভা। সেখানেই তাঁরা বিজেপিতে যোগ দেবেন কি?
শুভেন্দু অধিকারী বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বুধবার। তাঁর বিধায়ক পদ থেকে সরে দাঁড়ানো ছিল সময়ের অপেক্ষা। যা এদিন তিনি সম্পন্ন করলেন।
শুভেন্দু অধিকারীর দুই সভা ঘিরে ফের তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব স্পষ্ট। শহিদ ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দু’টি সভা করেন শুভেন্দু।
শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠক হল মঙ্গলবার। তৃণমূল নেতা সৌগত রায় এই দাবি করলেও শুভেন্দুর তরফে এ দিন রাত পর্যন্ত কোনও মন্তব্য করা হয়নি।
রাসমঞ্চে খোল বাজালেন শুভেন্দু অধিকারী। শুধু তাই নয়, তিনি গলা মেলালেন কীর্তন এবং হরিনামের সঙ্গেও। ২০১৬ সাল থেকে শুভেন্দু অধিকারী নন্দীগ্রামের বিধায়ক।
মহিষাদলে শুভেন্দুর সভা, মুখে আনলেন না কোনও রাজনৈতিক কথা। মন্ত্রিত্ব ছাড়লেও নীল-সাদা মঞ্চেই রবিবার দেখা গেল শুভেন্দু অধিকারীকে।
শুভেন্দু অধিকারীর ইস্তফা (Suvendu Adhikari Resigned) পৌঁছে গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে। বেশ কয়েকদিন ধরে শুভেন্দুর তৃণমূল থেকে সরে যাওয়া নিয়ে শোনা যাচ্ছিল নানা জল্পনা।
এইচআরবিসি ছাড়লেন শুভেন্দু অধিকারী, তাঁর জায়গায় নতুন চেয়ারম্যান হিসাবে রাজ্যপাল দায়িত্ব দিয়েছেন কল্যাণ বন্দোপ্যাধ্যায়কে। যিনি আগেও এই পদ সামলেছেন।
শুভেন্দু অধিকারী রামনগরের সভা থেকে বড় ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছিলেন। কিন্তু বৃহস্পতিবার সেই সভা থেকে বড় কোনও ঘোষণা করলেন না।
শুভেন্দু অধিকারী কি তৃণমূল থেকে সরে যাবেন? এই প্রশ্নে বেশ কিছু দিন ধরেই সরগরম বাংলা। প্রকাশ্যে এ বিষয়ে এত দিন নীরব ছিলেন রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী।
Copyright 2024 | Just Duniya