দিল্লি ফের স্বমহিমায়, কোভিডের ভয়াবহ স্মৃতি ভুলে জনারণ্য মল-রেস্তরাঁয়
দিল্লি ফের স্বমহিমায়, অথচ এই তো কয়েক সপ্তাহ আগেই রাজধানীর শ্মশানগুলোয় দিন-রাতভর ব্যস্ত থাকত। কোভিড-মৃতদের শেষকৃত্যের কারণে।
দিল্লি ফের স্বমহিমায়, অথচ এই তো কয়েক সপ্তাহ আগেই রাজধানীর শ্মশানগুলোয় দিন-রাতভর ব্যস্ত থাকত। কোভিড-মৃতদের শেষকৃত্যের কারণে।
পোস্তা উড়ালপুল, শব্দ দুটোয় মিশে রয়েছে চলকে ওঠা রক্তের অজস্র ছোপ। লেগে রয়েছে বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানোর আর্তি। লেপ্টে রয়েছে ২৭টি নিরীহ তরতাজা প্রাণ।
তিস্তাকে ক্যামেরায় ধরেছিলেন বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত। নারী হয়ে ওঠার পথে তাঁকে এগিয়ে দেওয়ার স্মৃতি। আজ তাঁর প্রয়াণের খবরে অনেক কিছু মনে পড়ে যাচ্ছে তিস্তার।
বিনোদন থেকে রাজনীতি, জিতে নিলেন গুরু দায়িত্ব। দু’জনেই এক দিনে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। দু’জনেই টিকিট পেয়েছিলেন বিধানসভা নির্বাচনে।
আম্ফানের পর ইয়াস মোকাবিলায় তৈরি রাজ্য সরকার। সময়টা গত বছরের ঠিক এই সময়। কয়েকটা দিন আগে পড়ে। বাংলার উপর আছড়ে পড়েছিল আম্ফান।
রিয়েলিটি শো নাকি শুধুই ব্যবসা? এ এক অদ্ভুত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে রিয়েলিটি শো নিয়ে। বিশেষ করে গানের রিয়েলিটি শো নিয়ে পর পর অভিযোগ উঠে আসছে।
করোনা দেবী-কে কেউ দেখেছেন? করোনা যে দেবী রূপেও পূজিত হতে পারে তারও কি ধারণা ছিল? মোটেও না। কিন্তু এমনটাই হচ্ছে এ রাজ্যে। চলছে পুজো।
সাংবাদিকদের মৃত্যুর খতিয়ান কে রাখে? কোভিড যোদ্ধা হিসেবে যখন একগুচ্ছ পেশাকে সামনের সিড়িতে রাখা হচ্ছিল তখনও সাংবাদিকদের কথা কেউ ভাবেইনি।
শীর্ষ বন্দ্যোপাধ্যায় যে কখন শীর্ষদা হয়ে গিয়েছিল টেরই পাইনি। কখনও গম্ভীর, কখনও মজার আবার কখনও ভুল দেখে অদ্ভুত এক ভঙ্গিমায় বলা।
অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় নেই, খবরটা এক ধাক্কায় সব জীবন বোধকে গুলিয়ে দিল। গত কয়েকদিন ধরে প্রার্থণা করেছি আর বিশ্বাস করেছি সব জয় করে ফিরে আসবেন অঞ্জনদা।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত যুবপ্রজন্ম যা চিন্তা বাড়িয়েছে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায়। যার ফল প্রতিদিন এত এত মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন।
আন্তর্জাতিক নার্স ডে আজ। কিন্তু ওদের কি কোনও দিনে বাঁধা যায়? জীবনের প্রতিটি দিন, প্রতিটি মুহূর্ত ওদের জন্য। যাঁরা নিজের সব ভুলে কাজ করে চলেছে।
কোভিড সাহায্যে ক্রিকেটাররা যে এগিয়ে আসবেন সেটাই স্বাভাবিক। সে তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় হোন বা বিরাট কোহলি, লক্ষ্মী রতন শুক্লা বা সচিন তেন্ডুলকর।
কোভিড পরিষেবায় সোশ্যাল মিডিয়া, অবাক লাগছে? কিন্তু এটাই সত্যি। এই কঠিন পরিস্থিতিতে যখন হাত-পা গুটিয়ে নিজের ঘরে রয়েছেন তখনই ওঁরা দিন-রাত এক করে দিচ্ছেন।
Copyright 2025 | Just Duniya