বেড়াতে গিয়ে অ্যাডভেঞ্চারে মেতে ওঠার আগে ভাবুন
বেড়াতে কে না ভালবাসে? একদল ভ্রমণপ্রেমী রয়েছেন যাঁরা খুব রিল্যাক্স করে ঘুরতে ভালবাসেন। সময় নিয়ে, বিশ্রাম নিয়ে, প্রকৃতির শোভা উপভোগ করে, জায়গাটা দেখে।
বেড়াতে কে না ভালবাসে? একদল ভ্রমণপ্রেমী রয়েছেন যাঁরা খুব রিল্যাক্স করে ঘুরতে ভালবাসেন। সময় নিয়ে, বিশ্রাম নিয়ে, প্রকৃতির শোভা উপভোগ করে, জায়গাটা দেখে।
অনেক সময়ই কী উপহার দেব সেটা নিয়ে ভাবতে হয়। শেষ পর্যন্ত সেই ঘুরে ফিরে শাড়ি, জামা-কাপড়েই মানুষ আটকে যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে।
সাগরের জল কোথাও উজ্জ্বল, কোথাও বা ধূসর। ছোট্ট নৌকা করে সমুদ্রের ছলাৎ ছলাৎ শুনতে শুনতে পৌঁছে গেলাম পোর্ট ব্লেয়ার থেকে রস আইল্যান্ডে (Ross Island)।
এখন যাতায়াত হোক বা থাকা, খাওয়া সব জায়গায় সবরকমের ব্যবস্থা থাকে। তাই বাচ্চা নিয়ে বেরিয়ে পড়তে কোনও সমস্যা নেই (Travelling With Kids)।
কিছুদিন আগেই ফেসবুক সার্চ করতে করতে চোখে পড়েছিল কাশিমবাজার রাজবাড়ির (Cossimbazar Rajbari) কথা। সেখানে নাকি থাকা যায়।
বেড়াতে কে না ভালবাসে। কিন্তু বাধ সাধে পকেট (Budget Hostels)। সব সময় ইচ্ছে থাকলেও সব কিছু সামর্থে কুলায় না। কম বাজেটে নিজের মনের মতো করে বেড়িয়ে আসাটা বেশ কঠিন।
যাঁরা হা-হুতাশ না করে সুযোগ পেলেই জীবনটা উপভোগ করেন তাঁরা ব্যাগ প্যাক করার আগে তালিকায় মিলিয়ে ব্যাগে ঢুকিয়ে নিন এ সব জিনিস (Travel Essentials)।
অ্যাপস ট্র্যাকার data.ai-এর সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী গোটা বিশ্বে সব থেকে বেশি ট্র্যাভেল অ্যাপ ডাউনলোড (Travel App download) হয়েছে ভারতে।
মেসেঞ্জারে সাহিলের মেসেজ, ‘‘দিদি এখন খুব সহজেই কিন্তু কলকাতা পৌঁছে যেতে পারব। আমাদের পদ্মা সেতু রেডি।’’ শুনে মনে মনে শুধু একটাই শব্দ বেরিয়েছিল, ‘‘দারুণ!’’
মধ্যবিত্ত বাঙালির কাছে ভাত, মাছ, ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান ছাড়া বছরে একবার দীঘা, পুরী (Puri Travel) কিম্বা দার্জিলিং হলে আর কি চাই!
Latpanchar-এ লাট খেতে খেতে কখনও জঙ্গল তো কখনও পাখিদের হানা। কখনও জোঁকের কারসাজি তো কখনও সিঙ্কোনার জঙ্গলে হারিয়ে যাওয়া, ঘুরে এসে লিখলেন সুচরিতা সেন চৌধুরী।
নিভৃতে সিঙ্গল হোম স্টে-তে কাটাতে এক বন্ধুর কাছ থেকে খবরটা পেয়েই বেরিয়ে পড়েছিলেন। দুটো দিন শুধুই হোম স্টে-র বারান্দা আর চা বাগানের ইতিউতি হেঁটে বেড়ানো।
রাবাংলায় স্নো-ফল দেখে সেদিন মুগ্ধ হওয়াটা আজও একইরকম। তার পর বদলেছে অনেক কিছু কিন্তু সেই সময়ের স্মৃতি আজও অমলিন। লিখলেন সুচরিতা সেন চৌধুরী।
ঋষিখোলা (Rishikhola) গ্রামে নামটি হয়েছে ঋষি নদীর থেকে। এবং স্থানীয় ভাষায় নদীকে খোলা বলা হয়। সে থেকেই ঋষিখোলা। নদীর পাড়ের এক ছোট্ট নির্জন গ্রাম।
Copyright 2024 | Just Duniya