উৎসবে ত্বকচর্চা ঘরেই করুন, পার্লারে যাওয়ার সময় কোথায়
উৎসবে ত্বকচর্চা একটা বড় কাজ। বাঙালির সব থেকে বড় উৎসব দুর্গা পুজো। তার মধ্যে গত বছরটা বেশিরভাগেরই কেটেছে ঘরে বসে। তাই এবার বাধনছাড়া উচ্ছ্বাস।
উৎসবে ত্বকচর্চা একটা বড় কাজ। বাঙালির সব থেকে বড় উৎসব দুর্গা পুজো। তার মধ্যে গত বছরটা বেশিরভাগেরই কেটেছে ঘরে বসে। তাই এবার বাধনছাড়া উচ্ছ্বাস।
পুজোয় কোভিড বিধি মানতেই হবে। না হলে ভবিষ্যতটা আরও খারাপ হয়ে যাবে। গত দু’বছর মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গিয়েছে স্বাভাবিক ছন্দ।
ব্রেইন হেলথ নিয়ে আমাদের খুব একটা মাথা ব্যথা নেই। কিন্তু আসলে সব কিছুর উৎপত্তি এই মাথা থেকেই। তাই মাথা নিয়ে মাথাটা একটু বেশিই ঘামাতে হবে।
অসময়ের বৃষ্টিতে সুস্থ থাকতে বেশ সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তার উপর কোভিডের চোখ রাঙানি। কারও একটা হাঁচি হলেই আঁতকে উঠছে প্রাণ।
ডান হাতে নেইল পালিশ পরতে সবাই চায়। একহাতে নেইল পালিশ পরার যুগ এখন আর নেই। একটা সময় ছিল যখন শুধু বাঁ হাতেই নেইল পালিশ পরা হত।
চুল সাদা হয়ে যাচ্ছে। আজকাল বয়স দেখে আর চুলে পাক ধরে না। যে কোনও বয়সেই চুল এ পাক ধরতে পারে। তখন আশ্রয় নিতে হয় কালারের বা হেনার।
দীর্ঘক্ষণ পড়ে থাকা ফল খেলেই বিপদ। এমনিতেই কাটা ফল খাওয়া সব সময়ই খারাপ। তার মধ্যে এখন যা বিশ্ব জুড়ে ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত তাতে আরও সচেতন হতে হবে।
চা পাতা ব্যবহার করা হয়ে গেলেই তা চলে যায় ডাস্টবিনে। কিন্তু জানেন কি চা পান হয়ে গেলেও সেই চা পাতার অনেক কাজ থেকে যায় আপনারই ঘরে।
এক ঘেয়ে ঘরের সজ্জা মুড, মেজাজ খারাপ করার জন্য যথেষ্ট। বিশেষ করে এই করোনাকালে, যখন দিনের পর দিন কাটছে ওই চার দেওয়ালের মধ্যেই।
অ্যাংজাইটি (Anxiety) মানুষের জীবনীশক্তির অনেকটাই কেড়ে নিচ্ছে। কিন্তু কেন হয় এই সমস্যা, কী থেকে হয়, কীভাবেই বা মুক্তি, রাস্তা খুঁজতে হিমশিম মানুষ।
বর্ষায় মশার কামড় থেকে বাঁচার সত্যিই কোনও উপায় নেই? প্রতিবার বর্ষা আসে আর বিখ্যাত কলকাতার মশার দাপটে প্রান ওষ্ঠাগত হয়ে ওঠে মানুষের।
গাঙ্গুরামের মিষ্টি, ছানার পাকে যেন জাদুকাঠির ছোঁয়ানো। প্রায় দেড়শো বছরের পুরনো এই মিষ্টির দোকান আজও বিজয় কেতন উড়িয়ে চলেছে।
অনাদি কেবিন একশো ছুঁই ছুঁই করছে। ১৯২৫ সালে এই রেস্তরাঁর পথচলা শুরু। আর চার বছর পরেই কিন্তু এই রেস্তরাঁ শতবর্ষে পা দেবে। এসপ্ল্যানেডের মোড়ে অনাদি কেবিন।
নিরঞ্জন আগার, ভিনাইল বোর্ডের উপর বড় বড় করে লেখা দোকানের নাম। সঙ্গে লেখা প্রতিষ্ঠার বছরও। ১৯২২। অর্থাৎ ৯৯ বছর! বছর ঘুরলেই শতবর্ষ।
Copyright 2025 | Just Duniya