সনি নর্দে কি এ বার লাল-হলুদ জার্সিতে, খেলতে পারেন ১৯-এর ডার্বি!
সনি নর্দে এ বার লাল-হলুদ জার্সিতে। সবুজ-মেরুন জার্সি ছেড়েছেন আগেই। কিন্তু মোহানবাগানের প্রাণভোমরা যে লাল-হলুদ জার্সি পরবেন তা কে ভেবেছিল।
সনি নর্দে এ বার লাল-হলুদ জার্সিতে। সবুজ-মেরুন জার্সি ছেড়েছেন আগেই। কিন্তু মোহানবাগানের প্রাণভোমরা যে লাল-হলুদ জার্সি পরবেন তা কে ভেবেছিল।
প্রয়াত অঞ্জন মিত্র, শুক্রবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন মোহনবাগানের প্রাক্তন সচিব। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি।
কলকাতা লিগে জয় পেল কলকাতার দুই বড় দল। ডুরান্ড কাপে যে ভাবে শুরু করেছিল দুই দল সেভাবে শেষ করতে পারেনি। তবে ডুরান্ড কাপ এখন অতীত।
অমল-পিকে দ্বৈরথ কোথায় পৌঁছতে পারে সেটা দেখেছিল এই দিনটি। এমন তো নয় সেদিন সাত বা আটের দশকের ফুটবলাররা মাঠে দাঁপিয়ে বেরিয়েছিল।
অবসর নিলেন মেহতাব হোসেন । দেখতে দেখতে কোথা দিয়ে যে কেটে গিয়েছে ২১টা বছর বুঝতেই পারেননি। একটা সময় এসে মনে হয়েছিল আর নয়, এ বার থামতে হবে।
কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তী এ বার সরলেন। এর আগে এমনই মরসুমের মাঝে ব্যর্থতার দায় নিয়ে মোহনবাগান হেড কোচের দায়িত্ব ছেড়েছিলেন সঞ্জয় সেন।
নচিকেতার গলায় মোহনবাগানের গান শোনা যাবে পরের ডার্বিতেই। তাঁর গানে বড় হয়েছে ন’য়ের দশকের ছেলে-মেয়েরা। তাঁরা আজও বাঁচে সেই গানেই।
রবিবার ডার্বি , মানে সকাল থেকে দুই দলের অনুশীলনে সমর্থকদের উৎসবের শুরু। ঢাকঢোল, রঙ-তুলি, পতাকা নিয়ে ওরা হাজির হয়ে যায় প্রিয় দলের অনুশীলনে।
জয়ী টুটু বসু গোষ্ঠী । অঞ্জন মিত্র নিবার্চনে অংশ নেওয়া থেকে সরে দাঁড়ানোয় তা আরও সহজ হয়ে গেলে টুটু বসুদের কাছে। এ বার লক্ষ্য আই লিগ জয়।
মোহনবাগান নির্বাচন ঘিরে সকাল থেকেই বড় বড় নেতাদের আনাগোনা লেগেই রয়েছে। ভোট কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের তাবড় তাবড় নেতারা।
আই লিগ ২০১৮-র প্রথম ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের জয়, মোহনবাগানের ড্র। পাহাড় থেকে যখন ৩ পয়েন্ট নিয়ে ফিরছে লাল-হলুদ তখন মোহনবাগানের ভাগ্যে জুটেছে শুধু ১ পয়েন্ট।
মোহনবাগানে সনি নর্ডি। বাংলাদেশের ক্লাব শেখ জামাল ধানমুন্ডির হয়ে খেলতে এসেছিলেন কলকাতায়। আইএফএ শিল্ডে দারুণ খেলে মন জিতে নিয়েছিলেন।
মোহনবাগান নির্বাচন ২৮ অক্টোবর। তার বুধবার আগে সবাইকে চমকে দিয়ে নমিনেশন তুলে নিলেন সচিব অঞ্জন মিত্র। বুঝিয়ে গেলেন বন্ধুত্বকে এগিয়ে রাখতেই এই সিদ্ধান্ত।
বাঙাল-ঘটির আড্ডা জমে ওঠার আগে গজাদার পরিচয়টা দিয়ে রাখা দরকার। মধ্য তিরিশের গজাদা স্থূলকায়, ইস্টবেঙ্গল সমর্থক। তাঁর সঙ্গে আড্ডার সাক্ষী কুণাল দাশগুপ্ত।
Copyright 2025 | Just Duniya