Rath Yatra-র দিনে জেনে নিন পুরীর মন্দিরের যমশীলার গল্প
আজ মাসির বাড়িতে রথে চেপে বেড়াতে গেলেন জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা। আর সেই Rath Yatra পুরীর গণ্ডি পেরিয়ে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে গিয়েছে সারা দেশে।
আজ মাসির বাড়িতে রথে চেপে বেড়াতে গেলেন জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা। আর সেই Rath Yatra পুরীর গণ্ডি পেরিয়ে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে গিয়েছে সারা দেশে।
Everything is fair in love and war , যুগ যুগ ধরেই এই লাইন ঘুরে বেরিয়েছে বিশ্বের আনাচ-কানাচ। এবার যেন তারই জলন্ত উদাহরণ পাওয়া গেল এই ভারতবর্ষে।
চিত্রনাট্যটা সাজানোই ছিল। যা মঞ্চস্থ হয়ে গেল শনিবার বিকেলে Mohun Bagan ক্লাব তাঁবুতে। স্টেজ রিহার্সালটা কয়েকদিন আগেই সেরে রেখেছিল দুই জুজুধআন পক্ষ।
ডিজিসিএ-এর মতে, বিমানের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কিছুক্ষণ আগে বিমান চালক ক্যাপ্টেন সুমিত সাভারওয়াল বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ” Mayday” কল জারি করেন।
বার্লিনে বিয়ে সারলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দাপুটে নেত্রী (Politician) মহুয়া মৈত্র। বিয়ে করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে।
Spot Light যে কখনওই চিরস্থায়ী নয়, এটাই সত্যি। তাও যখন মাথার উপর লাইট স্থির হয়ে থাকে তখন মনে হয় এটা চিরকালিন। কিন্তু মুহূর্তে সরে যায় সেই আলো।
আজ Shreyas Iyer-র অনেক ফ্যান। দেশ জুড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুধু তাঁরই জয়গান চলছে। বিদেশি ক্রিকেটার থেকে প্রাক্তন ক্রিকেটাররা, এক কথায় বলছেন ‘শ্রেয়াস অনবদ্য।
সুনীল ছেত্রীরা যে ফুটবল ম্যাচ খেললেন সেই ম্যাচ সাধারণ দর্শকদের দেখা হল না। ক্লোজডোর ট্রেনিংয়ের মতো এখন ভারতীয় ফুটবল দলের নতুন ট্রেন্ড ‘ক্লোজডোর ম্যাচ।’
ভারতীয় ক্রিকেট ভক্তদের, বিশেষ করে যারা ১৯৯০-এর দশকে বেড়ে উঠেছেন, তাদের কাছে Henry Olonga নামটি মোটেও অচেনা নয়।
সিএসজেসি-এর স্বপ্নকে বাস্তবের রূপ দিতে পাশে দাঁড়িয়ে পড়ল আমার ট্রি গ্রুপ। শুরু হয়ে গেল প্রস্তুতি। আর সেই প্রস্তুতির প্রথম ধাপে সোমবার পা রাখল “Sports Museum And Library”।
Indian Cricket-এর অদ্ভুত সমাপতন। কী নিবির বন্ধুত্ব। কী গভীর টান। তাঁদের শেষের সিদ্ধান্ত যে এভাবে মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে তা হয়তো তাঁরা নিজেরাও ভাবেননি।
তিনি MS Dhoni। তিনি ক্যাপ্টেন কুল। এই পড়ন্ত সময়ের সীমান্তে দাঁড়িয়েও তাঁকে নিয়েই উত্তাল ক্রিকেটের নন্দনকানন যা বাংলার দাদাকেও বলে বলে ১০ গোল দেবে।
ওরা যুদ্ধ করে। ওরা দেশকে বাঁচানোর জন্য প্রাণ দেয়। আবার ওরা ফুটবলও খেলে। ইউক্রেনের পরিস্থিতি এরকমই। যুদ্ধ বিধ্বস্ত অবস্থার মধ্যেও লড়াইটা ছাড়েনি ফুটবল ক্লাবগুলো।
তাঁর বাবা খানচাঁদ সিং একজন গ্যাস সিলিন্ডার ডেলিভারি ম্যান যিনি তাঁর সাইকেলে করে সিলিন্ডার নিয়ে যেতেন এবং তাঁর বড় ছেলের সাহায্যে ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতেন।
Copyright 2025 | Just Duniya